শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন

শীতে পিঠা বিক্রি করেই সংসার চলে শাহিদার

সুমন আহম্মেদ, মতলব উত্তর / ১৬০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২২

মৌসুম এলেই সামনে আসে পিঠাপুলির কথা। শীতের সকালে হরেক রকম পিঠা-পুলির আয়োজন থাকে গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে। গ্রামের অলিগলিতেও জমে ওঠে মৌসুমি পিঠার দোকান। এই পিঠা কারও বাড়তি আয়ের উৎস, কারোবা জীবিকার প্রধান মাধ্যম।

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর বাজারে এমনই একটি পিঠার দোকান শাহিদা বেগমের। পিঠা বিক্রি করেই চলে তাঁর সংসার। বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চিতই ও ভাপা পিঠা বিক্রি করেন তিনি। প্রতিদিন ক্রেতার ভিড় লেগেই থাকে তাঁর দোকানে। কেউ খাচ্ছেন, কেউবা কাগজের ঠোঙায় মুড়িয়ে পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।

শাহিদার বেগমের স্বামী নেই । তিন ছেলে, প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৯০০ টাকার পিঠা বিক্রি করেন তিনি।

শাহিদা বেগম বলেন, এই পিঠা বিক্রি করেই সংসার চলে। এখন শীতের মৌসুম। প্রতিবছর এ সময় থেকে পিঠা বিক্রি শুরু করা হয়। বিকেল থেকে শুরু হয় ক্রেতার ভিড়।

শীতের শুরু থেকে গ্রামের পাশাপাশি শহরেও পাওয়া যায় বিভিন্ন পদের পিঠা। শীতে বিভিন্ন বাজার ও রাস্তায় পিঠা বানিয়ে বিক্রি করে সংসার চলে অনেকের। এই শীতে ছেংগারচর পৌরসভার বিভিন্ন অলি-গলিসহ বেশকিছু জায়গায় মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বসেছেন পিঠা বিক্রি করতে। শীতজুড়ে চলে তাঁদের এই পিঠার ব্যবসা।

মতলব উত্তরে এই বাজারগুলোতে ভাপা পিঠা, চিতই, ডিম চিতই, পাটিসাপটা পিঠা তৈরি করতে দেখা যায়। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম। এসব ভ্রাম্যমাণ দোকানে চিতই পিঠা বিক্রি হয় হরেক রকমের ভর্তা দিয়ে। শুঁটকি, মরিচ, ধনেপাতা, সরিষার ভর্তা দিয়ে বিক্রি হচ্ছে এই পিঠা। গ্রামাঞ্চলে শীতের পিঠা তৈরিকে যেমন উৎসব হিসেবে গণ্য করা হয়, সে তুলনায় শহরে খুব কমই চোখে পড়ে পিঠা-পুলির বাহার।

ছেংগারচর বাজারের পিঠা ব্যবসায়ী মিলন বলেন, চালের দাম কম থাকলে পিঠা বিক্রি করে আরও লাভ হতো। চিতই পিঠা আকারভেদে ১০-১৫ টাকা, ডিম পিঠা ২০, ভাপা পিঠা ১০ টাকা দামে হরদম বিক্রি হচ্ছে।

ক্যাপশনঃ


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ