শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:০৩ পূর্বাহ্ন

মুক্তিযোদ্ধাদের গৃহ থাকবে না; কষ্ট করে থাকবে এটা হতে পারে না : প্রধানমন্ত্রী

দর্পণ ডেস্ক / ১৫৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (ফাইল ফটো)

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের গৃহ থাকবে না, তারা কষ্ট করে থাকবে, এটি অন্তত আমি যখন সরকারে আছি, তখন হতে পারে না।

সোমবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে দেওয়ার কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা জানান প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা ভিক্ষা করে খাবে, ঘর থাকবে না, তাদের ছেলেমেয়েরা অবহেলিত হবে, এটি আমি মানতে পারি না। কারণ তাদের অবদানেই তো আমাদের আজকের স্বাধীনতা। আজকে আমরা যে যা কিছু হচ্ছি, যত সম্পদ যে যা কামাচ্ছি, সবই তো তাদের অবদানের জন্য।

মুক্তিযোদ্ধা ভাতা চালু করার স্মরণ করে সরকারপ্রধান বলেন, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা যখন আমরা চালু করি, তখনকার সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা মাসিক ৩০০ টাকায় শুরু করেছিলাম, আজকে তা ১২ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে।  তবে আমি মনে করি, এই সময়ে ১২ হাজার টাকা কিছুই না।

ভাতা ২০ হাজার টাকা করা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি ইতোমধ্যে আমাদের কল্যাণ ট্রাস্ট বোর্ডের মিটিং ছিল। আমরা নিচের যে কয়টা স্লট আছে, সেগুলো এক জায়গায় নিয়ে এসে ২০ হাজার টাকা করেই মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বৃদ্ধি করব।

তিনি জানান, এখন শহীদ পরিবার মাসে ৩০ হাজার টাকা করে, যুদ্ধাহত পরিবার ২৫ হাজার করে, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদের পরিবার ৩৫ হাজার টাকা করে, বীর উত্তম খেতাবধারীরা ৩০ হাজার টাকা করে, বীর বিক্রম খেতাবধারীরা ২০ হাজার টাকা করে এবং বীরপ্রতীক খেতাবধারীরা ১৫ হাজার টাকা করে ভাতা পায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ