শিরোনাম
The Safest Online Gaming Sites: A Comprehensive Guide চাঁদপুর জমিন পত্রিকার ২৫ বছরে পদার্পণে মিলাদ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জ্ঞাতার্থে অবগতি পত্র প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটের মৃত্যু বাইডেনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুমকি খুবই হতাশাজনক: ইসরাইল প্রথম ফ্লাইটে সৌদি আরব গেলেন ৪১০ জন হজযাত্রী ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপজেলা ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত গাজীপুরের তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু সারাদেশে পরিবেশ রক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০১:১৬ অপরাহ্ন

এক নাটকীয় ম্যাচে চট্টগ্রামের জয়

স্পোর্টস ডেস্ক / ২০৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২০

পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দুই দলের লড়াইয়ে শেষ হাসি হাসলো চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের দেওয়া রানের ১৭৬ রানের জবাবে রাজশাহী থামে ১৭৫ রানে। এক রানের জয়ে টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকলো চট্টগ্রাম। শেষ ওভারে জয়ের জন্য রাজশাহীর প্রয়োজন ছিল ১৪ রান। কিন্তু মোস্তাফিজের করা এই ওভারে এক উইকেট হারিয়ে তারা ১২ রান করতে সক্ষম হয়।টসে হেরে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৬ রান সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম। যা টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ স্কোর। এই স্কোর গড়তে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন লিটন দাস। খেলেছেন ৭৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। যা কিনা টি-টোয়েন্টিতে লিটনের সর্বোচ্চ স্কোর। ৫৩ বলে ৯ চার ও ১ ছক্কায় ৭৮ রান করেছেন তিনি। গত বিপিএলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে রাজশাহী রয়্যালসের হয়ে খেলেছিলেন ৪৮ বলে ৭৫ রানের ইনিংস। ১০ মাসের ব্যবধানে নিজের সর্বোচ্চ রানটা টপকে গেলেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে লিটনের সর্বোচ্চ ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ৬১ রানের ইনিংস।

শুরুতেই সৌম্য-লিটনের ৬২ রানের জুটি দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যায়। সৌম্য ২৫ বলে ৩৪ রান করে আউট হলেও লিটন অপরাজিত থাকেন। এরপর মিথুনকে সঙ্গে নিয়ে ৩১ রানের জুটি গড়েন। মিথুনের (১১) আউটের পর দ্রুত ফিরে যান শামসুর রহমান (১)। এরপর মোসাদ্দেক ক্রিজে এসেই শুরু করেন ঝড়। ২৮ বলে ৪২ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন তিনি।

রাজশাহীর বোলারদের মধ্যে মুকিদুল ইসলাম ৩০ রান খরচায় ৩ উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া ফরহাদ রেজা নিয়েছেন ১ উইকেট।

চট্টগ্রামের দেয়া ১৭৭ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে রাজশাহী দুর্দান্ত সূচনা করে। ওপেনিংয়ে ৫৬ রানের জুটি গড়েন ইমন-শান্ত। ষষ্ঠ ওভারে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ হন শান্ত। এরপর ৪৪ রানের পার্টনারশিপ করেন ইমন-আশরাফুল। দলীয় ১১০ রানে শর্ট ফাইন লেগে মোস্তাফিজের হাতে ধরা পড়েন আশরাফুল। এর পরপরই ইমন ফিরে যান জিয়াউরের বলে বোল্ড হয়ে।

তারপর জুটি বাঁধেন শেখ মেহেদী ও ফজলে মাহমুদ। ১৭তম ওভারের শেষ বলে মেহেদী ও ১৮তম ওভারের প্রথম বলে বিদায় নেন ফজলে মাহমুদ। পরে ফরহাদ রেজা ৫ বলে ১২ ও সোহান ৭ বলে ৮ রান করে আউট হন। আর ৫ বল খেলে ১২ রান করে অপরাজিত থাকেন রনি তালুকদার।

শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৪ রান। মোস্তাফিজের করা ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বল থেকে দশ রান তুলে নেওয়া রাজশাহী শেষ পর্যন্ত ১২ রান তুলতে পেরেছে। ১ রানে ম্যাচ জিতে নিয়েছে চট্টগ্রাম। টুর্নামেন্টে এ নিয়ে চার ম্যাচ খেলে সবকটিতেই জিতল বন্দরনগরীর দলটি।

মোস্তাফিজ তিন উইকেট পেয়েছেন ঠিকই, কিন্তু রান খরচ করেছেন ৩৭টি। ৪১ রানে দুই উইকেট পেয়েছেন শরিফুল ইসলাম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ