শিরোনাম
প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটের মৃত্যু বাইডেনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুমকি খুবই হতাশাজনক: ইসরাইল প্রথম ফ্লাইটে সৌদি আরব গেলেন ৪১০ জন হজযাত্রী ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপজেলা ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত গাজীপুরের তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু সারাদেশে পরিবেশ রক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে উপস্থিতি প্রমাণ করে আস্থা ফিরেছে ভোটারদের: ইসি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামীকাল
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৫:৫৪ অপরাহ্ন

চট্টগ্রামের টানা তৃতীয় জয়

স্পোর্টস ডেস্ক / ২০৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে তামিম ইকবালের ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ১০ রানে জিতেছে চট্টগ্রাম।

এতে আগে থেকেই পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা দলটির অবস্থান আরও শক্ত হলো। তিন ম্যাচ খেলে প্রতিটিতেই জেতা চট্টগ্রামের পয়েন্ট এখন ৬।প্রথম দুই ম্যাচ চট্টগ্রাম জিতেছিল পরে ব্যাটিং করে। এবার তারা আগে ব্যাটিং করে বরিশালকে ১৫২ রানের লক্ষ্য দেয়। বোলিং ধারাবাহিকতায় বরিশালকে ১৪১ রানের বেশি করতে দেয়নি তারা। ১০ রানের জয়ে চট্টগ্রাম নিজেদের অবস্থান আরো শক্তিশালী করলো।

টস হেরে ব্যাট করা গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার অবশ্য এদিন জুটি জমাতে পারেননি। আগেরদুই ম্যাচে ৭৯ ও ৭৩ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়া সৌম্য-লিটন জুটি থামে ২২ রানে। আবু জায়েদ রাহির বলে ফেরার আগে সৌম্য করেছেন ৫ রান। লিটন অবশ্য ছন্দেই ছিলেন, তবে মেহেদী মিরাজকে ফাইন লেগ দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন শর্ট ফাইন লেগে। ২৫ বলে ৪ চারে তাকে ফিরতে হয় ৩৫ রান করে। যা দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের ইনিংস। মাঝে অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন আউট হয়েছেন ১৭ রান করে।

ক্রিজে থিতু হয়েও ইনিংস লম্বা করতে পারেননি শামসুর রহমান। ২৮ বলে করেছেন ২৬ রান। ১০২ রানে ৫ উইকেট হারানো গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে শেষদিকে লড়াইয়ের পুজি এনে দেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও সৈকত আলি। দুজনে ৬ষ্ঠ উইকেটে যোগ করেন ১৮ বলে ৪০ রান। ২৪ বলে মোসাদ্দেকের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান অন্যদিকে রান আউটে কাটা পড়া সৈকত আলি রান তুলেছেন আরও দ্রুতগতিতে। ১১ বলে ১ চার ৩ ছক্কায় করেছেন ২৭ রান।

গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে ৭ উইকেটে ১৫১ রানে আঁটকে দেওয়ার পথে ফরচুন বরিশালের হয়ে সর্বোচ্চ দুইটি উইকেট নেন আবু জায়েদ রাহি। একটি করে উইকেট ভাগাভাগি করেন সুমন খান, তাসকিন আহমেদ, কামরুল ইসলাম রাব্বি ও মেহেদী হাসান মিরাজ।

১৫৯ রানের টার্গেটে লক্ষ্য তাড়ায় তামিম ও মিরাজের শুরুটা ছিল সাবধানী। তাড়াহুড়ো না করে খেলছিলেন মন্থর গতিতে। অবশ্য চট্টগ্রামের অফস্পিনার নাহিদুল ও সঞ্জিত এবং পেসার শরীফুলের বোলিংও ছিল অসাধারণ।

চতুর্থ ওভারে এ জুটি ভাঙেন শরীফুল।মিরাজ ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ১৩ রানে। পারভেজ হোসেন ইমন পারেননি দলের প্রত্যাশা মেটাতে। ১৬ বলে করেন ১১ রান। অধিনায়ক তামিম ইনিংস বড় করেছেন মন্থর গতিতে। ১০০ স্ট্রাইক রেটে ৩২ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৩২ রান। এরপর মোসাদ্দেককে উড়াতে গিয়ে ক্যাচ দেন লং অফে।

বরিশালের জয়ের আশা সেখানেই শেষ হয়। তবুও চেষ্টা চালিয়েছিলেন আফিফ। কিন্তু শরীফুলের ইনসুইং ইয়র্কারে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় আফিফকে। শেষ দিকের ব্যাটসম্যানরা পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়েছেন মাত্র।

২৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে শরীফুল হয়েছেন ম্যাচসেরা। মোস্তাফিজুর রহমান ২৩ রানে পেয়েছেন ৩ উইকেট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ