শিরোনাম
প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটের মৃত্যু বাইডেনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুমকি খুবই হতাশাজনক: ইসরাইল প্রথম ফ্লাইটে সৌদি আরব গেলেন ৪১০ জন হজযাত্রী ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপজেলা ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত গাজীপুরের তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু সারাদেশে পরিবেশ রক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে উপস্থিতি প্রমাণ করে আস্থা ফিরেছে ভোটারদের: ইসি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামীকাল
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০১:২৭ পূর্বাহ্ন

রাজধানীর ক্লুলেস হত্যার রহস্য উদঘাটন

ঢাকা ব্যুরো / ৯৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৩

রাজধানীর ধলপুর এলাকায় গত ২২ জানুয়ারি  অজ্ঞাত পরিচয় আহত এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। পরে সেখানে তার মৃত্যু হয়। তদন্তে নেমে ক্লুলেস এই হত্যার কূলকিনারা পাচ্ছিল না পুলিশ।

তবে একটি ফোন কলের সূত্র ধরে এই ক্লুলেস হত্যা মামলাটির রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় এক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে, উদ্ধার করা হয়েছে আলামত।

রোববার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার।

তিনি জানান, অজ্ঞাত নিহত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করে জানা যায় তিনি খলুমিয়া। তিনি নারায়ণগঞ্জের রূপসী এলাকায় গার্মেন্টকর্মী হিসাবে কর্মরত ছিলেন। সে যাত্রাবাড়ীতে ভোর রাতে নামার পর সেখানে ছিনতাইয়ের কবলে পড়েন।

ডিএমপির এই কর্মকর্তা বলেন, ক্লুলেস এ ঘটনার তদন্তে নেমে বেশকিছু ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেও কোনো কূলকিনারা পাচ্ছিল না পুলিশ। ২৬ জানুয়ারি একটি ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে যাত্রাবাড়ী এলাকার নিজ বাসা থেকে আরিফকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়। গ্রেফতারের পর আরিফ তার মায়ের সঙ্গে ফোনালাপে জানায়, অন্যকোনো ঘটনায় তাকে গ্রেফতার করা হয়নি, আগের ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এই বক্তব্যটি সন্দেহজনক হওয়ায় খলু মিয়া হত্যা মামলায় তাকে শোন অ্যারেস্ট দেখিয়ে আরিফকে তিনদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদেই বেরিয়ে আসে খলু মিয়া হত্যাকাণ্ডের রহস্য। খলু মিয়াকে খুনের দায় স্বীকার করেন আরিফ, পরে তার হেফাজত থেকে খলু মিয়ার খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতার আরিফ নিজের দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

পুলিশ জানায়, এই ছিনতাকারীরা সাধারণত এমন এলাকায় বেশি সক্রিয় যেখানে সিসি ক্যামেরা নাই। এছাড়াও মধ্যরাতে ঢাকায় অপরাধীরা বেশি সক্রিয়। চুরি ও ছিনতাইকারীরা জামিনে বেরিয়ে আবার একই অপরাধ করে আসছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ