শিরোনাম
‘মেট্রোরেলে ভ্যাট পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী’: কাদের দুই লক্ষ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন মধ্যরাত থেকে মাছ আহরণ বন্ধ ৬৫ দিনের জন্য চলতি মাসের ১৭ দিনে দেশে এলো ১৩৬ কোটি ডলার স্বর্ণের ভ‌রি ১ লাখ ১৯ হাজার টাকা ছাড়াল পায়রা বন্দরের সাথে সড়ক ও রেলের সংযোগ বাড়ানোর সুপারিশ পাকিস্তানে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১৪ মিডিয়া ট্রায়াল পুরোপুরি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইজিপি সামান্য অর্থ বাঁচাতে দেশ ধ্বংস করবেন না: প্রধানমন্ত্রী বজ্রপাতে তিন জেলায় ৭ জনের মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা ভোটের মাঠে ১৫৭ ম্যাজিস্ট্রেট চাঁদপুর জমিন পত্রিকার ২৫ বছরে পদার্পণে মিলাদ হিলি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা যুক্তরাষ্ট্রের
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন

বাচ্চার সুপ্ত প্রতিভা বের করবেন কীভাবে?

লাইফস্টাইল ডেস্ক / ২১৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১

প্রতিটি মা-বাবাই তার সন্তানকে নানান কাজে উৎসাহ প্রদান করে থাকেন। তবে তার সন্তান ঠিক কোন বিষয়ে ভালো বা তাদের মধ্যে কোন ধরনের প্রতিভা রয়েছে, তা নিয়ে প্রায়ই বিভ্রান্তিতে থাকেন তারা। এখানে এমন কিছু প্যারেন্টিং টিপস দেওয়া হল, যে কাজগুলো করলে বাচ্চার সুপ্ত প্রতিভা জানতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী তাদের আরও উন্নত করে তুলতে পারবেন।

অল্প বয়সের বাচ্চারা প্রায় সব কাজ করতেই উৎসাহ বোধ করে। তবে ঠিক কোন কাজে তারা বেশি দক্ষ হয়ে উঠতে পারে সেটি বোঝার জন্য, কোনও কাজেই বাধা দেবেন না। বরং নতুন নতুন কাজে উৎসাহ দিন।

যেই কাজটি বার বার করবে এবং বেশি সময় ধরে করবে এমন কাজেই বাচ্চার আগ্রহ আছে বুঝতে হবে।

বাচ্চারা যাতে নিজের মনের কথা নির্দ্বিধায় প্রকাশ করতে পারে, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সে যে কাজগুলি করে, তার মধ্যে কোনটি করতে সে বেশি মজা পেয়েছে, তা জিগ্যেস করুন। কারণ আপনি সবসময় যে ঠিক বুঝবেন, তা না-ও হতে পারে।

বাচ্চারা প্রায়ই অনেক প্রশ্ন করে। যার উত্তর দিতে দিতে অভিভাবকরা খিটখিটে হয়ে যান এবং তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দেন। এর ফলে বাচ্চারা নিরুৎসাহিত হয়ে প্রশ্ন করা বন্ধ করে দেয়। কিন্তু এই প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমেই তাদের সুপ্ত প্রতিভা সম্পর্কে জানা যেতে পারে।

বাচ্চাদের সরাসরি প্রশ্ন করে দেখতে পারেন, তারা কী করতে ভালোবাসে। তবে শুধু একবার জিগ্যেস করেই ক্ষান্ত হবেন না, বরং বার বার তাদের এ বিষয় জিগ্যেস করতে থাকুন। তাদের কাছ থেকে প্রতিবার একই উত্তর পেলে বা সবচেয়ে বেশি যে উত্তরটি পাবেন, বুঝতে হবে সেই বিষয়ের প্রতি তার আগ্রহ রয়েছে। এর ফলে সন্তানের জন্য ভালো ও উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়।

নিজের ভালোলাগাকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে বাচ্চাকে নতুন কিছু শেখার জন্য জোর দেবেন না। এর ফলে বাচ্চা নিজে যা করতে চায়, তা-ও করা ছেড়ে দিতে পারে।

বাচ্চাদের পছন্দের খেলনা কিনে দেন সব মা-বাবাই। তবে এর পাশাপাশি বাচ্চাদের কিছু পৃথক পৃথক ক্রিয়েটিভ খেলনাও দিন। এর ফলে তাদের সৃজনশীলতা ও মনোযোগের স্তর বৃদ্ধি পাবে।

এত কিছু করার পরও যদি কিছু বুঝে উঠতে না-পারেন, তা হলে একজন বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে পারেন। তাহলে বাচ্চাদের সঙ্গে কথা বলে ও তাদের অভ্যাস দেখে সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে বের করা সহজ হবে।

সূত্র: এই সময়


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ