শিরোনাম
কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে উপস্থিতি প্রমাণ করে আস্থা ফিরেছে ভোটারদের: ইসি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামীকাল ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের বিএনপি সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : কাদের নানা কর্মসূচিতে শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন পালিত খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৬:১২ অপরাহ্ন

নন্দীগ্রামে ৫নং ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যানের সময়ে কিছু উন্নয়ন বার্তা

আমিনুল ইসলাম জুয়েল, নন্দীগ্রাম (বগুড়া) / ৩৬৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২১

বগুড়ার নন্দীগ্রামে, ৫নং ভাটগ্রাম ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ এর সময় কালে কিছু উন্নয়নের কথা জানিয়েছেন ইউনিয়নবাসী সহ তার ভক্ত সমর্থকরা।

আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের ভক্ত সমর্থকরা জানান, আজ থেকে ২যুগ পূর্বে বর্তমান চেয়ারম্যানের পিতা মরহুম নশরতুল্ল্যা চেয়ারম্যানের সময় কালে ১৯৭০ সালে অত্র ইউনিয়নে বিজরুল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স তৈরি হয়েছে যা ইউনিয়ন বাসীর বৃহৎ উন্নয়ন। আবার দীর্ঘ ২যুগ পর তার ছেলে বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের সময়ে ইউনিয়ন বাসী পেয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের নতুন ভবন এবং বিজরুল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর অত্যাধুনিক ভবন যা দীর্ঘ দিন ধরে জনগনের প্রানের দাবী ছিল।

এছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদ হয়রানী মুক্ত রাখতে বলিষ্ঠ ভুমিকা পালন করেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, যেমন জন্ম নিবন্ধন সহ কোন সার্টিফিকেট প্রাপ্তির বিষয়ে ইউনিয়ন বাসী কোন হয়রানীর শিকার হয়নি এবং এ পর্যন্ত কারো কোন অভিযোগ নেই। যা অন্যান্য ইউনিয়নের ক্ষেত্রে এই অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কার্ডের ক্ষেত্রেও কোন প্রকার দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়নি, আর বিশেষ করে চেয়ারম্যানের নিকট সরকারি অনুদানের কার্ড যে পরিমান আসে তার চাইতে অসহায় মানুষের সংখা বেশী হওয়ায় চেয়ারম্যান দোষী হয়, আসলে চেয়ারম্যানদের কিছুই করার থাকেনা।

বর্তমান চেয়ারম্যান রাস্তাঘাটের উন্নয়নে সরকারী অনুদানের পাশাপাশি নিজস্ব অর্থায়নেও ইট বালি কিনে গ্রামের মানুষদের সাথে নিয়ে সেচ্ছাশ্রমে রাস্তার গর্ত সংস্কার সহ ইট সোলিংয়ের কাজ করেছে যা নিউজে পাওয়া যায়। আসলে সরকার যতটুকু রাস্তা তৈরির অনুমোদন দিবে ততটুকু রাস্তাই তো হবে চেয়ারম্যানদের বাড়তি কোন কিছুই করার থাকেনা।

এছাড়াও বর্তমান চেয়ারম্যানের সময়ে ইউনিয়ন মাদক মুক্ত হয়েছে, দু একজন মাদক সেবি ছাড়া কোন ব্যাবসায়ী নেই বললেই চলে। তার সময়ে ইউনিয়নে ইভটিজিং, নারী নির্যাতন, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই রাহাজানি শুন্যের কোঠায়। চেয়ারম্যান হিসাবে সে প্রভাব বিস্তার করেনি। বর্তমান চেয়ারম্যান কর্তৃক অন্যায় ভাবে কোন পরিবার মামলা হামলার শিকার হয়নি। এক কথায় এই পর্যন্ত বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে দূর্নীতির কোথাও কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ইউনিয়ন বাসী স্বাধীন ভাবে জীবন যাপন করেছে। একটা চেয়ারম্যানের কাছে চাওয়ার আর কি থাকতে পারে। আসন্ন ইউপি নির্বাচনে পুনরায় আবুল কালাম আজাদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন তার ভক্ত সমর্থকরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ