শিরোনাম
The Safest Online Gaming Sites: A Comprehensive Guide চাঁদপুর জমিন পত্রিকার ২৫ বছরে পদার্পণে মিলাদ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জ্ঞাতার্থে অবগতি পত্র প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটের মৃত্যু বাইডেনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুমকি খুবই হতাশাজনক: ইসরাইল প্রথম ফ্লাইটে সৌদি আরব গেলেন ৪১০ জন হজযাত্রী ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপজেলা ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত গাজীপুরের তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু সারাদেশে পরিবেশ রক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন

শীতকালে কেন ডিম বেশি খাবেন

হেলথ ডেস্ক / ১৮৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২১

পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে ডিম অন্যতম। শীতে নানা রকম রোগ থেকে মুক্তি পেতে শরীরে পুষ্টির দরকার। তাই সবার উচিত নিয়ম মেনে এই শীতে ডিম খাওয়া। এবার জেনে নিন এই শীতে ডিম খেলে যেসব রোগ দূরে থাকবে।

ডিমের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। শীতকালে সর্দি-কাশি, জ্বরের আশঙ্কা বাড়ে। তাই শীত হচ্ছে সিদ্ধ ডিম নিয়মিত খাওয়ার মোক্ষম সময়। ডিমে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন। ‘অ্যান্টিবডি’ তৈরিতে প্রোটিন ব্যবহার করে শরীর। যা পরে বিভিন্ন রোগ জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। আর সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত রাখে।

শীতে সেদ্ধ ডিম বেশি খান। কারণ, শরীরের জন্য উপকারী মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড চর্বি আছে সেদ্ধ ডিমে। এগুলো স্যাচুরেটেড ফ্যাটকে সরিয়ে দিয়ে তার স্থান দখল করে এবং রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে ফেলে। ফলে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে। হার্টের জন্য উপকারী এই চর্বিগুলো ইনসুলিনও নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্তের চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। বিশেষ করে টাইপ-২ ডায়বেটিসের জন্য এ ধরনের ফ্যাটগুলো খুবই উপকারী। সেদ্ধ ডিমের দুই তৃতীয়াংশই এ ধরণের উপকারী ফ্যাট দিয়ে গঠিত। সেদ্ধ ডিমে প্রাকৃতিকভাবেই প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে। ব্রেকফাস্টে একটি সেদ্ধ ডিম খেলে ৬ গ্রামের বেশি প্রোটিন পাওয়া যায়।

স্বাস্থ্যকর মাত্রায় চর্বি থাকে ডিমে। তবে এটা আপনাকে মোটা বানাবে না। শীতকালে এই চর্বি শরীরের জন্য উপকারী। ডিমের একটি প্রধান খাদ্য উপাদান হলো ভিটামিন এ। ভিটামিন এ রেটিনায় আলো শুষে নিতে সহায়তা করে, কর্নিয়ার পাশের মেমব্রেনকে রক্ষা করে এবং রাতকানার ঝুঁকি কমায়। প্রতিদিন সকালে একটি সেদ্ধ ডিম খেলে খাবার তালিকায় ৭৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ যুক্ত হয়।

শীতকালে যেহেতু সূর্যের দেখা পাওয়া যায় কম তাই ডিম খেলে আপনি সেই উপকার পাবেন। প্রতিদিনের ভিটামিন ‘ডি’য়ের চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণ করতে পারে একটি ডিম। সেদ্ধ ডিমে আছে ভিটামিন ডি, যা হাড় ও দাঁত শক্ত করে। ভিটামিন ডি খাবার থেকে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে সহায়তা করে এবং রক্তের ক্যালসিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে শরীরের হাড়ের কাঠামো মজবুত ও শক্ত হয় এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ হয়।

সর্দিজ্বর থেকে বাঁচাতে অত্যন্ত উপকারী একটি খনিজ উপাদান দস্তা। যা ডিম থেকে পেতে পারেন। সর্দিজ্বরের বেশিরভাগ ওষুধে এই দস্তা থাকে। ভিটামিন বি সিক্স ও বি টুয়েলভ এই দুটি ভিটামিনও প্রচুর পরিমাণে থাকে ডিমে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে জরুরি। সেদ্ধ ডিমের ৬০ শতাংশ ক্যালোরি আসে চর্বি থেকে। মোট ক্যালরি থাকে প্রায় ৮০ ভাগ। ফলে সকালে একটি মাত্র সেদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন শক্তি পাওয়া যায় এবং দুর্বলতা হ্রাস পায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ