শিরোনাম
ভিয়েতনামের উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান আকাশপথে ট্যাক্সি চলতে বেশি দেরি নেই মোস্তাফিজের বোলিং তোপে চাপের মুখে নিউজিল্যান্ড অক্টোবরে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা বাংলাদেশির মরদেহ ৭ দিন পর ফেরত দিলো বিএসএফ বয়স নিয়ে আলোচনা সত্ত্বেও আবারো নির্বাচন করবেন বাইডেন রাজশাহীতে নবনির্মিত কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন কুমিল্লায় আ’লীগের দু`গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুভ জন্মদিন সালমান শাহ বান্দরবানে সেনাবাহিনী-কেএনএফ গোলাগুলি, আহত ১ কর্মকর্তাদের বিতর্কিত আচরণে ব্যবস্থা নেবে কমিশন: সিইসি গাজীপুরে কোটি টাকার মাদকসহ ২জন গ্রেফতার
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:৩০ পূর্বাহ্ন

জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পে ৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করছে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১৭৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২০
‘ভার্চুয়াল সামিট অন ফাইভ ইয়ার অ্যানিভার্সারি অব দ্য প্যারিস এগ্রিমেন্ট’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

জলবায়ু পরিবর্তন সংবেদনশীল ও অভিযোজন প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ ৫০০ কোটি ডলার ব্যয় করছে। শনিবার ‘ভার্চুয়াল সামিট অন ফাইভ ইয়ার অ্যানিভার্সারি অব দ্য প্যারিস এগ্রিমেন্ট’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তায়  এ তথ্য জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা জলবায়ু পরিবর্তন সংবেদনশীল প্রকল্পের জন্য ২০০ কোটি ডলার ও অভিযোজন ব্যবস্থার জন্য ৩০০ কোটি তিন ডলার ব্যয় করছি।’

শনিবার ‘ভার্চুয়াল সামিট অন ফাইভ ইয়ার অ্যানিভার্সারি অব দ্য প্যারিস এগ্রিমেন্ট’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাংলাদেশে সিভিএফ ‘মিডনাইট সারভাইভাল ডেডলাইন ফর দ্য ক্লাইমেট’ চালুর কথা তুলে ধরে প্রতিটি দেশকে ৩১ ডিসেম্বর মধ্যরাতের মধ্যে বর্ধিত প্রতিশ্রুতির ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজ আমরা ঐতিহাসিক প্যারিস চুক্তির পঞ্চমবার্ষিকী উদযাপন করছি। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এই চুক্তির অধীনে আমাদের নির্ধারিত লক্ষ্যগুলোর কাছাকাছিও আমরা পৌঁছাতে পারিনি। বাস্তবতা হল, আমরা বসে থাকলেই জলবায়ু পরিবর্তন বিরতি দেবে না বা তার বিরূপ প্রভাব থেকে আমাদের রেহাই দেবে না। অনেক প্রতিবন্ধকতা নিয়েও অভিযোজন ব্যবস্থার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বনেতা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এক্ষেত্রে আমি সবাইকে মনে করিয়ে দিতে চাই যে, অভিযোজনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দেশব্যাপী ১ কোটি ১৫ লাখ চারা রোপণ করছি এবং সুরক্ষিত টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সম্পদের যোগান দিতে মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান নামে একটি কর্মসূচিও চালু করেছি। আমাদের প্রতিশ্রুতি ও অভিযোজন উচ্চাভিলাষ যথেষ্ট পরিমাণে বাড়াতে, আমরা প্রশমন প্রক্রিয়ায় বিদ্যমান বিদ্যুৎ, শিল্প ও পরিবহন খাত ছাড়াও আরও কয়েকটি সম্ভাব্য খাতকে অন্তর্ভুক্ত করেছি। আমাদের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাও চূড়ান্ত করছি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ