শিরোনাম
স্বতন্ত্র প্রার্থী ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত ১৭ ডিসেম্বরের পর: নাছিম বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম: প্রধানমন্ত্রী শক্তিশালী ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠলো ফিলিপিন্স শিক্ষাক্রমে ‘ব্যাঙের লাফ, হাঁসের ডাক’ মিথ্যাচার মাইক্রোসফট ৩৬৫ এক্সটেনশন বন্ধ নভেম্বরে প্রবাসী আয় ১৯৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স ১৮ ডিসেম্বরের আগে নির্বাচনি প্রচারণার সুযোগ নেই: ইসি মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরীর ছেলে দীপু আর নেই আবারও মা হলেন শুভশ্রী ভূমিকম্পে কুবির তিন হলে ফাটল বেনাপোল দিয়ে ঢুকলো ৭৪ মেট্রিক টন আলু  প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে গোপালগঞ্জ ৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল দুবাইয়ে জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৮ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু গাজীপুরে বাসে আগুন স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে সংসদ সদস্য পদ ছাড়তে হবে না : ইসি
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন

অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায় কেন!

লাইফস্টাইল ডেস্ক / ২৪০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০

বেশীরভাগ সময়ই শরীরে কতিপয় ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণ থেকে বেঁচে থাকার ক্ষমতা অর্জন করে ফেলে। এ অবস্থাকে বলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বা অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাওয়া।

আর এসব ব্যাকটেরিয়াকে বলা হয় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া।

এরা অ্যান্টিবায়োটিকের উপস্থিতিতে নিজেদের গঠন পরিবর্তন করে ফেলে, তখন ধ্বংস না হয়ে নিজেদের স্বাভাবিক গতিতে বেড়ে উঠতে ও বংশবিস্তার করতে পারে। ফলে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

আগে যে অ্যান্টিবায়োটিকের মাধ্যমে তাদের রোগ সেরে যেত, এখন আর সেই অ্যান্টিবায়োটিকে সেই অসুখ তো কমেই না, বরং ক্রমশ বাড়ে। অর্থাৎ কোনো মানুষ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হয় না, হয় তার শরীরে যে ব্যাকটেরিয়া আছে সেগুলো।

কেন হয় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স

১. সঠিক পরিমাণ ও সময়মতো অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন না করলে। অন্যদিকে অতিমাত্রায় সেবন করলে তা দেহে বিষক্রিয়া ছড়ায়।

২. প্রয়োজন ছাড়া অযথা অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা। যেমন ভাইরাল জ্বরে অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার। মৌসুমি জ্বর, পেট খারাপ, সর্দি–কাশি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাইরাসজনিত। ভাইরাসের বিপরীতে অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো ভূমিকা নেই।

৩. রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ফার্মেসি থেকে নিজ থেকে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার কারণে।

৪. চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স সম্পন্ন না করলে।

করণীয়

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের পর অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের কারণে বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকেরই কার্যকারিতা থাকবে না। এর মারাত্মক ভয়াবহতা এড়াতে আমাদের যা করতে হবে-

ওষুধ খাওয়া শুরু করার পর সুস্থ অনুভব করলেও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে। মাঝপথে বন্ধ করা যাবে না। ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত নিজ থেকে কোনো অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা যাবে না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ