মঙ্গলবার সকাল ১১টায় চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের হরিসভা এলাকা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, পাঁচ দশ বছরের জন্যে প্রকল্প করতে চাই না। অন্তত ৫০ বছরের জন্যে টেকসই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চাই।
নদী ভাঙনে ঝুঁকিতে থাকা দেশের সব এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, চাঁদপুর এবং শরীয়তপুর অনেক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা।
মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশের প্রায় ১৬ হাজার ৭শ কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। তারমধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে পাঁচ হাজার ৭৫৭ কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। সারা দেশে ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আগামী বর্ষার আগেই ৪২০ কোটি টাকার চাঁদপুর শহর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ শুরু হবে বলে আশা করছেন।
এছাড়া বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষের আগেই মেঘনা টানেল অথবা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করার ইচ্ছার কথাও জানান তিনি।
সবকিছু বাস্তবতার আলোকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। কোন পয়েন্টে টানেল বা সেতু হবে তা টেকনিক্যাল কমিটি নির্ধারণ করবে। আমরা চাঁদপুর এবং শরীয়তপুরকে শুধু গাড়ি নয়, রেল সংযোগ স্থাপন করব।
এ সময় চাঁদপুর পুরান বাজার হরিসভা এলাকায় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী মো.জহির উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রশাসক মো: মাজেদুর রহমান খান, পুলিশ সুপার মো: মাহবুবুর রহমান পিপিএম (বার), চাঁদপুরের তত্বাধায়ক প্রকৌশলী মো.শফিকুল ইসলাম ও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদারসহ কয়েকজন উপ-বিভাগী প্রকৌশলীগণ।