শিরোনাম
The Surge of Bitcoin Online Casinos: A Guide to Depositing with Cryptocurrency সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জ্ঞাতার্থে অবগতি পত্র প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটের মৃত্যু বাইডেনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুমকি খুবই হতাশাজনক: ইসরাইল প্রথম ফ্লাইটে সৌদি আরব গেলেন ৪১০ জন হজযাত্রী ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপজেলা ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত গাজীপুরের তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু সারাদেশে পরিবেশ রক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন

বৈদেশিক অনুদান ৩ শতাংশে নেমেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক / ২০৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম (ফাইল ফটো)

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়ায় বৈদেশিক অনুদানের পরিমাণ ন্যূনতম পর্যায়ে নেমে এসেছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বৈদেশিক সহায়তায় অনুদানের পরিমাণ ছিল ৮৪ থেকে ৮৬ শতাংশ, বাকিটা ছিল ঋণ। এখন সেই অনুদানের পরিমাণ নেমেছে ৩ শতাংশে।

সোমবার (২৩ নভেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার ভার্চুয়াল বৈঠক হয়। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রীরা বৈঠকে অংশ নেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘১৯৭১-৭২ অর্থবছরে বৈদেশিক সহায়তার মধ্যে গ্র্যান্ট (অনুদান) ছিল সর্বোচ্চ ৮৫-৮৬ শতাংশ। ম্যাক্সিমামটাই (বেশিরভাগ) দান হিসেবে আসত। ২০০৯-১০ অর্থবছরের দিকে গিয়ে অনুদান এসেছে ৩০ শতাংশের মতো, ৭০ শতাংশের মতো ঋণ। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে অনুদান এসেছে ৫ শতাংশের মতো এবং ঋণ ৯৫ শতাংশ। ২০১৯-২০ অর্থবছরে অনুদান কমে ২-৩ শতাংশের মধ্যে রয়েছে, ৯৭ শতাংশ ঋণ। আমরা আর দানের ওপর নয়,  নিজস্ব দক্ষতার ওপর নির্ভরশীল।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আমরা রি-পেমেন্টের ক্ষেত্রে কোনোদিনই ডিফল্টার হইনি। এটা একটা বড় সফলতা। আমাদের ঝুঁকি নেই। বৈদেশিক ঋণ যখন জিডিপির ৪০ শতাংশ বা এর বেশি হয়ে যায়, তখন ঝুঁকি থাকে। আমাদের জিডিপির তুলনায় বৈদেশিক ঋণ হলো ১৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ। আমরা অনেক সেফ আছি আল্লাহর রহমতে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ