শিরোনাম
‘মেট্রোরেলে ভ্যাট পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী’: কাদের দুই লক্ষ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন মধ্যরাত থেকে মাছ আহরণ বন্ধ ৬৫ দিনের জন্য চলতি মাসের ১৭ দিনে দেশে এলো ১৩৬ কোটি ডলার স্বর্ণের ভ‌রি ১ লাখ ১৯ হাজার টাকা ছাড়াল পায়রা বন্দরের সাথে সড়ক ও রেলের সংযোগ বাড়ানোর সুপারিশ পাকিস্তানে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১৪ মিডিয়া ট্রায়াল পুরোপুরি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইজিপি সামান্য অর্থ বাঁচাতে দেশ ধ্বংস করবেন না: প্রধানমন্ত্রী বজ্রপাতে তিন জেলায় ৭ জনের মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা ভোটের মাঠে ১৫৭ ম্যাজিস্ট্রেট চাঁদপুর জমিন পত্রিকার ২৫ বছরে পদার্পণে মিলাদ হিলি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা যুক্তরাষ্ট্রের
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০২:০৯ অপরাহ্ন

নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষ কষ্টে জীবনযাপন করছে

রিপোটারের নাম / ১৯৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০২০
ফাইল ছবি

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, নিত্যপণ্যের বাজার কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি কষ্টে জীবনযাপন করছে। আলুর ফলন আগের বছরের চেয়ে বেশি হয়েছে। কিন্তু দাম বেড়েছে। এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) সংসদ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন। জি এম কাদের বলেন, মার্চ থেকে স্কুল-কলেজ বন্ধ। অটোপাস চালু করা হয়েছে। অফিস আদালাত বন্ধ করা হচ্ছে না। শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা দেখি না। পরীক্ষার কার্যক্রম বন্ধ রেখে অটোপাস মেধাবীদের প্রতি অবিচার করা হচ্ছে। যারা ক্লাস করতে চান তাদের জন্য খুলে দেওয়া উচিত। যারা পরীক্ষা দিতে চান তাদের পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত। দায়-দায়িত্ব আছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে।

তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ, কিন্তু টিউশন ফি আদায় করা হচ্ছে। এ বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। ছাড় দেওয়া উচিত।

ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোকে এমপিওভুক্ত করার দাবি জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষাকে মূলধারার সঙ্গে করা হয়েছে। ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোকে শুধু মাসিক সামান্য অর্থ দেওয়া হয়। সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করা হয়েছে। ইবতেদায়ী মাদ্রাসাকেও জাতীয়করণের আওতায় না আনা হলেও এমপিওভুক্ত করা উচিত।

করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরো বলেন, সামনে শীত আসছে। সারা পৃথিবীতে প্রকোপ বাড়ছে। দেশেও বাড়ছে। মৃত্যুও বাড়ছে। সরকারের তরফ থেকে প্রস্তুত। বেশিরভাগ রোগী বাসায় বা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেই বললেই চলে। বিশেষ করে মফস্বলে ব্যবস্থা নেই। এখনই সরকারি হাসপাতালে সুযোগ সৃষ্টি না করলে শীতে প্রাণহানি বেড়ে যাবে। এ বিষয়গুলোতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি দিতে হবে।

  • সূত্র: রাইজিংবিডি.কম


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ