পবিত্র মাহে রমজান আল্লাহকে একান্ত করে আপন করে নেয়ার মাস এবং নিজেকে পরিশুদ্ধ করে নেয়ার মাস। এ মাসের বিশেষ মাহাত্ম হচ্ছে লাইলাতুল কদর। তাইতো মুমিনের হৃদয় কাঁদে লাইলাতুল কদরের প্রত্যাশায়। ...বিস্তারিত
রোজা ও ঈদের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো সদকাতুল ফিতর। হতদরিদ্র মানুষও যেন ঈদের আনন্দে শামিল হতে পারেন, তার জন্য আল্লাহ ফিতরা বা সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করে দিয়েছেন, যা
সাধারণত পানাহার এবং কিছু জৈবিক চাহিদা পূরণ থেকে বিরত থাকাকে রোজা মনে করা হয়। কিন্তু এটাই রোজার শেষ কথা নয়, বরং রোজার কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রতিটি স্তরের মর্যাদায় রয়েছে তারতম্য।
মাত্র চল্লিশ দিনের সহজ আমলে মহান আল্লাহ বান্দাকে দুটি পুরস্কার দান করেন। রাসুল (সা.) হাদিসে পাকে গুরুত্বপূর্ণ এ দুটি পুরস্কারের কথা ঘোষণা করেছেন। ৪০ দিনের আমল ও পুরস্কারের কথা ওঠে
মুসলমানরা পরকালের উপকারের কথা ভেবে তথা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে বেহেশতে যাওয়ার জন্যই নামাজ পড়ে। কিন্তু এ নামাজ আদায় থেকে দেখা যায় ইহকালেও নানাবিধ উপকার। যেমন—পরিচ্ছন্নতা, সামাজিকতা, ব্যায়াম ইত্যাদি। নিম্নে
মাথার ওপর বিস্তৃত ওই যে নীল শামিয়ানা, নিবিড়ভাবে জড়িয়ে রেখেছে এ নিখিল ধরণিকে, তার নাম আকাশ। মহান আল্লাহতায়ালার অজস্র সৃষ্টির মধ্যে এ এক রহস্যময় সৃষ্টি। আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকার মুগ্ধতাই
ন্যায়বিচার মানবজীবনের সর্বস্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ন্যায়বিচার ছাড়া জীবনের কোনো অবস্থাতেই শান্তি-শৃঙ্খলা, জানমাল ও মান-সম্মানের নিরাপত্তা রক্ষিত হতে পারে না। তাই সমাজকে শান্তিপূর্ণ ও আবাসযোগ্য করার নিমিত্তে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা