শিরোনাম
The Surge of Bitcoin Online Casinos: A Guide to Depositing with Cryptocurrency সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জ্ঞাতার্থে অবগতি পত্র প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটের মৃত্যু বাইডেনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুমকি খুবই হতাশাজনক: ইসরাইল প্রথম ফ্লাইটে সৌদি আরব গেলেন ৪১০ জন হজযাত্রী ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপজেলা ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত গাজীপুরের তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু সারাদেশে পরিবেশ রক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল কেনিয়ায় বাঁধ ভেঙে ৪২ জন নিহত স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ ৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০৩:৫০ অপরাহ্ন

কচুয়ায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযান

আফাজ উদ্দিন মানিক, কচুয়া (চাঁদপুর) / ১৯২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার রহিমানগর মধ্য বাজারে ৫টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এনামুল হাছানের নেতৃত্বে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা হয়। বুধবার  সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রশাসনের লোকজনের উপস্থিতিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

উচ্ছেদকৃতপ্রতিষ্ঠান গুলো হলো: আনোয়ার উল্যাহ’র রাজ হোটেল, শাহজাহান প্রধানীয়ার ইসলামিয়া হোটেল এন্ড সুইটমিট গোলাম মোস্তফার আলামিন সুপার মার্কেট,কামাল হোসেন প্রধানীয়ার জে.কে শপিং সেন্টার ও জাকির হোসেনের আলপনা টেইলার্স।

এ ব্যাপারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এনামুল হাছান জানান, ‘জেলা পরিষদ কর্তৃক বরাদ্দকৃত জায়গা লীজ গ্রহনের পর শর্ত ভঙ্গ করে দ্বিতল ভবন ও ছাদ নির্মান করার অভিযোগে ব্যবসায়ীদের কে ২০১৬ সালে কারন দর্শানো নোটিশ প্রদান করা হয়। উপযুক্ত কারন দর্শানোর জবাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় জেলা পরিষদ তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। মামলার রায়ের অনুসারে চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।’এদিকে ক্ষতিগ্রস্থ রাজ হোটেলের মালিক আনোয়ার উল্যাহ ও ইসলামিয়া হোটেল এন্ড সুইটমিটের মালিক মরহুম খলিলুর রহমানের পুত্র শাহজাহান প্রধানীয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘২০১৬ সালে ছাদ নির্মানের বিষয়ে আমাদেরকে নোটিশ দেয়া হলেও পরবর্তীতে নতুন করে আর কোনো নোটিশ দেয়া হয়নি। জেলা পরিষদের জায়গায় লীজ নিয়ে ২০১০ সালে এ বাজারের কয়েকটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে দ্বিতল ও ত্রিতল হিসেবে নির্মান করে ব্যবসায় কার্য পরিচালনা করে আসছে। ওইসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অদ্যাবধি কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। অথচ আমাদের প্রতিষ্ঠান গুলো উচ্ছেদ করে আমাদের প্রতি জুলুম করা হয়েছে।’

তারা ছাদ নির্মাণ প্রসঙ্গে বলেন, রহিমানগর বাজারে প্রায়ই চুরি ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। তাই চুরি ও অগ্নিকাণ্ডের কবল থেকে রক্ষা পেতে স্থায়ী ভাবে ছাদ নির্মাণ করি। আমাদেরকে যদি উচ্ছেদের পূর্বে নোটিশ প্রদান করা হতো তাহলে আমরা এতো বড় ক্ষতির শিকার হতাম না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ