অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-বাংলাদেশের প্রথম টেস্টের খেলা। ম্যাচে টস জিতে সফরকারী দলকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে বোলিংয়ের পুরো ফায়দা আদায় করছে স্বাগতিকরা। ষষ্ঠ ওভারেই প্রতিপক্ষের ৩টি উইকেট তুলে নেয়ার পর ১৪ ও ১৫তম ওভারে তুলে নিল আরও ৩টি উইকেট।
ফলে মাত্র ৪৫ রানেই ষষ্ঠ উইকেট হারিয়ে এখন ধুঁকছে সাকিব আল হাসানের দল। ১৭ রানে ক্রিজে আছেন অধিনায়ক। সঙ্গে যোগ দিলেন মেহেদী মিরাজ।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ৩ টপ অর্ডারকে হারায় বাংলাদেশ। প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়। যাতে দলীয় মাত্র ১ রানেই প্রথম উইকেট হারায় সফরকারীরা। এরপর নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসে তিনে নামা নাজমুল হোসাইন শান্তকেও (শূন্য) ক্রিজ ছাড়া করেন কেমার রোচ, সরাসরি বোল্ড করে। ফলে দলীয় মাত্র ৩ রানেই দুই উইকেট হারায় দল।
এরপর ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলেই বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে সেকেন্ড স্লিপে ব্ল্যাকউডের তালুবন্দী হয়ে ক্রিজ ছাড়েন রান খরায় ভুগতে থাকা মোমিনুল হক। শূন্য রানে ফেরেন তিনিও। সদ্য সাবেক এই টেস্ট অধিনায়ককে শিকার করেন জায়ডেন সিলস। যার ফলে ১৬ রানেই তৃতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
এ অবস্থায় সহ-অধিনায়ক লিটন দাসকে নিয়ে বিপর্জয় কাটানোর চেষ্টা চালান তামিম ইকবাল। তিন টপ অর্ডার যেখানে শূন্য রানে ক্রিজ ছেড়েছে সেখানে তিনটি চারের মারে প্রয়োজনীয় ১৯ রান তুলে দ্বিতীয় বাংলাদেশী ব্যাটার হিসেবে টেস্টে পাঁচ হাজার রান স্পর্শ করেন দেশ সেরা এই ওপেনার।
সেইসঙ্গে ৭টি ওভার দেখেশুনে খেলে দুজনে পার করেন প্রথম ঘণ্টা, এসময়ে যোগ করেন আরও ২৫টি রান। তবে পানি পানের বিরতির পরই যেন মনঃসংযোগে চিড় ধরে টাইগার ওপেনারের। আলজারি যোসেফের করা লেগ স্ট্যাম্পের বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া ১৪তম ওভারের শেষ বলটি গ্লান্স করতে গিয়ে ধরা পড়েন জশুয়া ডা সিলভার গ্লাভসে। যাতে শেষ হয় চার বাউন্ডারিতে গড়া ৪৩ বলের ইনিংসটি।
আর বাংলাদেশ দলও হারায় তাদের চতুর্থ উইকেট, ৪১ রানের মাথায়। কিন্তু এই বিপর্জয়ের যেন এখানেই শেষ নয়। প্রথমবার বল হাতে আক্রমণে আসা কাইল মেয়ার্সের চতুর্থ ও ষষ্ঠ বলে আউট হয়ে ফেরেন লিটন দাস ও নুরুল হাসান সোহান। দাস ১২ রান করলেও সোহান ফেরেন শূন্য রানেই, লেগ বিফোর হয়ে। ফলে ওই ৪৫ রানেই ষষ্ঠ উইকেট হারিয়ে বসল সফরকারীরা।
বাংলাদেশ একাদশ
তামিম ইকবাল, মাহমুদুল হাসান জয়, নাজমুল হোসাইন শান্ত, মোমিনুল হক, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), লিটন দাস (সহ-অধিনায়ক), নুরুল হাসান সোহান (কিপার), মেহেদি হাসান মিরাজ, মুস্তাফিজুর রহমান, এবাদত হোসাইন ও খালেদ আহমেদ।
This is very fascinating, You’re an overly professional blogger.
I’ve joined your rss feed and sit up for in quest of more of
your fantastic post. Additionally, I’ve shared your web
site in my social networks
you’re truly a good webmaster. The website loading
speed is amazing. It sort of feels that you are doing any unique trick.
Furthermore, The contents are masterwork. you’ve performed a fantastic task on this matter!
Thank you for the auspicious writeup. It if truth
be told used to be a enjoyment account it.
Glance complex to far brought agreeable from you! By the way, how could we be in contact?