শিরোনাম
Finest Online Gaming Sites: A Comprehensive Overview The Ultimate Overview to Free Spin Online: Every Little Thing You Need to Know উপদেষ্টারা রাজনৈতিক দল গঠনে যুক্ত হলে সরকারে নয়: রিজওয়ানা হাসান নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশি রোগীদের জন্য কলকাতার বিকল্পে চীন দল গঠন করলে সরকার থেকে বেরিয়ে আসা উচিত: ফখরুল বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেলেন যারা হাজী লোকমান পাবলিক স্কুলের সবক ও দোয়া অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ চলছে: আইজিপি ভোটার তালিকা হালনাগাদে ইসির বিশেষ নির্দেশনা টিউলিপের পদে নিয়োগ পেলেন এমা রেনল্ডস সেন্টমার্টিন দ্বীপে অগ্নিকাণ্ডে ৩টি রিসোর্ট পুড়ে ছাই গাঁজা সেবনে সিজোফ্রেনিয়া ও পাগল হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে হাসিনার পথে কেউ হাঁটলে পরিণতি তার মতোই হবে: সারজিস আলম বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন

সীমান্তে হত্যার কারণ জানালেন ভারতের হাইকমিশনার

নিউজ ডেস্ক / ২৩৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১

তিস্তাসহ অভিন্ন সকল নদীর পানির সমবণ্টন ও টেকসই সমাধানে যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে ভারত সরকার প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।

মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) রংপুর সিটি করপোরেশনকে ভারতের দেওয়া  অ্যাম্বুলেন্স উপহার প্রদান অনুষ্ঠানে এসে ভারতীয় হাইকমিশনার এ কথা বলেন।

এ সময় সীমান্ত হত্যা বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দোরাইস্বামী বলেছেন, অবৈধ কর্মকাণ্ডের কারণেই বর্ডার কিলিংয়ের মতো ঘটনা ঘটছে। চোরাকারবারীরা মধ্য রাতে বা খুব সকালে অবৈধ পথে পণ্য আনা নেওয়া করে। আমাদের বর্ডার গার্ডের ওপর হামলা চালায়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারত সরকারকে মাদক চোরাচালান বন্ধে আরও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, উভয় দেশ মাদক কারবারীদের মাদক বিক্রয়ের স্থান ও রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর ফলে দুই দেশের যুব সমাজ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান কার্যক্রম আরও বাড়ানো গেলে এটি দ্রুত প্রতিরোধ করা সম্ভব।

তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নের জটিল প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি বলেছেন, ভারতীয় জনগণের চাহিদা ও প্রত্যাশা এবং পানি প্রাপ্তি সাপেক্ষে তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত সরকারের আপত্তি নেই। ভারতে অতিমাত্রায় বৃষ্টিপাতের কারণে ২০ অক্টোবর তিস্তাসহ অন্যান্য নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এ বিষয়ে ভারত সরকার রেডিও ওয়ারলেস ও ই-মেইলের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারকে অবহিত করেছে।

দোরাইস্বামী বলেছেন, বন্যার মতো প্রাকৃতিক বিষয় ভারত সরকার রোধ করতে পারবে না, কিন্তু প্রতিবেশি দেশকে সতর্ক করতে পারবে। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বর্ষাকাল ছাড়াও অসময়ে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যা হওয়ায় বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নদী কমিশনের বন্যা সতর্কীকরণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস ১৫ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন। এজন্য বাংলাদেশের প্রস্তাবে ভারত সম্মত আছে।

এছাড়াও নারীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্যখাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের সহযোগিতা অব্যাহত থাকার কথা বলেছেন বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে এসে ১০৯টি অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।  তারই অংশ হিসেবে  সিটি করপোরেশনকে একটি অ্যাম্বুলেন্সের চাবি হস্তান্তর করেছেন ভারতীয় হাইকমিশনার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ