চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার ৩নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সফল সভাপতি ও সকলের নিবেদিত প্রান সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন রিপন মীর কে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে পুনরায় দেখতে চায় ইউনিয়নবাসী।
একজন তরুন উদিয়মান আওয়ামীলীগ নেতা হিসেবে রিপন মীর জনপ্রিয়তা নিয়ে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে পুনরায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি ছাত্রজীবন থেকে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নের্তৃত্ব দেওয়া অদ্যবর্ধী বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছেন। বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে রাজ পথে থেকে নের্তৃত্ব দিয়েছেন। চাদঁপুর ২ আসনের এমপির হাতকে শক্তিশালী করার জন্য খাদেরগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের দক্ষ নের্তৃত্ব দিয়ে সকলকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা সর্ব দিকে বলে বেড়াচ্ছেন। একজন কর্মী বান্ধন নেতা হিসেবে রিপন মীর সার্বিক গুনাবলী নিয়েই চেয়ারম্যান হয়েছেন।
আসন্ন ইউপি নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন রিপন মীর মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। দলীয় ভাবে মনোনয়ন পেলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি নিয়েই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে তিনি যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন।
তিনি ছাত্র জীবন থেকে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বুকে লালন করে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসা রিপন মীর ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের কাছে একজন জনপ্রিয় ব্যাক্তি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি নৌকার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নিরলস ভাবে সব সময় কাজ করছেন। একাদশ জাতিয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থী চাঁদপুর-২ নির্বাচনী এলাকার নতুন মুখ আলহাজ্ব এড. নুরুল আমিন রুহুল এমপির নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য ব্যাপক পরিশ্রম ও শ্রম দিয়েছেন।
রিপন মীর জানান, জনগনের শতভাগ সেবা দেওয়ার মধ্যেদিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থাকে ধরে রাখতে চাই । আমি ছাত্রজীবন থেকেই এ ইউনিয়নের নের্তৃত্ব দিয়ে আসছি । মানুষের বিভিন্ন বিপদে আপদে পাশে দাঁড়িয়েছি এবং বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করেছি। তৃনমূলের মতামতের ভিত্তিতেই আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চেয়ারমান প্রার্থী হিসেবে নিজেকে জাগান দিয়েছি। জনগনের শতভাগ সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই মাঠে নেমেছি।
রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে মতলব ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে তে ডিগ্রি লাভ করেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী সম্পন্ন করেন। ২০০৭ সালে সর্বপ্রথম ৩নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি, ২০০৯ সালে নারায়নপুর বাজার বনিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১১ সাল থেকে ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সভাপতি হয়ে বর্তমানে উক্ত পদে বহাল রয়েছেন। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান।
উন্নয়নমূলক কাজ: একনজরে চেয়ারম্যানের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরা হলো:-
১। রাস্তা ২.৫ কিলোমিটার (২টি)
২। ব্রিজ – ২০টি
৩। কার্ল ভাট – ৩০ টি
৪। নতুন রাস্তা ১৯ টি
৫। প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ কাজ করে -৮টি
৬। ঘাটলা (পুকুর) – ৪০টি
৭। মসজিদ -৬৬ টি, মন্দির – ১৫ টি
তিনি আরো বলেন, সকল প্রকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রকার অবকাঠানো উন্নয়ন কাজে সহয়তা করতে সক্ষম হয়েছি। ৭ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে মাদক থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে এনেছে, বাল্য বিবাহ শতভাগ করতে সক্ষম হয়েছি ।
আমি নমিনেশন পেলে নির্বাচনে পুনরায় বিজয় হতে সক্ষম হব। আগামী নির্বাচনে নমিনেশনে আমি শতভাগ আশাবাদী। বিগত দিনে তিনি করোনাকালীন সময়ে মাস্ক বিতরণসহ সকল প্রকারের করোনা রোগীদের সেবা দিতে সক্ষম হয়েছি। পুরোনা জগড়া বিবাদ মীমাংশা করতে সক্ষম হয়েছি। আমার ইউনিয়নে গ্রাম্য আদালাত চলমান রয়েছে। যেকোন সংকট নিরসনে আমি সর্বদা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সকল প্রকারের আইনি সহযোগিতা করতে সক্ষম হয়েছি। বর্তমান সরকারের সকল প্রকারের উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতায় আমার ইউনিয়নে কাজ করতে সক্ষম হয়েছি। তাই আমি বর্তমান সরকারের নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।