শিরোনাম
প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্য কেউ বাংলাদেশে নেই: তামিম বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের একটিও খালাস পেলেন ফখরুল-খসরু-রিজভী চিনির আমদানি শুল্ক কমানো হলো ৫০ শতাংশ তিন অতিরিক্ত আইজিপি বাধ্যতামূলক অবসরে ডিএনসিসির সব ওয়ার্ডে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু মুন্সীগঞ্জে ২০ ঘণ্টায় ৩ মরদেহ উদ্ধার শপথ নিলেন ২৩ বিচারপতি ফ্লোরিডায় আঘাত হানতে পারে ‘মিল্টন’ এস আলমের দুই প্রতিষ্ঠানের বিআইএন লক এখনো উদ্ধার হয়নি পুলিশের ১৪৫৯ অস্ত্র টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা মাহমুদউল্লাহর বায়ু, পানি ও শব্দদূষণ রোধে একসাথে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান এবি পার্টির আহ্বায়ক সোলায়মান চৌধুরী পদত্যাগ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষিণ সুদানের পথে নৌবাহিনীর ৬৭ সদস্য
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৯ অপরাহ্ন

রিজার্ভ ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলার ছাড়াল

দর্পণ ডেস্ক / ২৮০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৯ জুন, ২০২১

প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয়ের ওপর ভর করে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত নতুন উচ্চতায় উঠেছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ৪৬ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ লাখ ৯১ হাজার কোটি টাকার মতো। এর আগে গত মে মাসের শুরুতে রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৫০০ কোটি ডলার হয়েছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আসছে, সেভাবে পণ্য আমদানিতে খরচ হচ্ছে না। এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিনিয়ত রিজার্ভ বাড়ছে। পণ্য আমদানিতে চাহিদা বৃদ্ধি না পাওয়া পর্যন্ত এই প্রবণতা চলবে।

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুত থাকতে হয়। আশার কথা হলো, দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে থাকা রিজার্ভ দিয়ে ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব (প্রতি মাসে ৪০০ কোটি ডলার ধরে)।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসীরা চলতি জুন মাসের প্রথম ২৮ দিনে দেশে মোট ১৭৫ কোটি ২০ লাখ ডলার পাঠিয়েছেন। আর চলতি ২০২০–২১ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত ধরলে ২ হাজার ৪৫৮ কোটি ৯০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। এর আগের ২০১৯–২০ অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১ হাজার ৮০৩ কোটি ১০ লাখ ডলার। এতে দেখা যায়, গত অর্থবছরের তুলনায় এই অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে ৩৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

২০১৯-২০ অর্থবছরে সরকার দেশে প্রবাসী আয় পাঠানোর বিপরীতে ২ শতাংশ প্রণোদনা প্রদানের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই বৈধ পথে প্রবাসী আয় বাড়তে শুরু করে। অন্যদিকে অবৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো কমে যায়। করোনার মধ্যে প্রবাসী আয়ে বড় ধরনের ধাক্কা লাগার আশঙ্কা করা হলেও তেমন প্রভাব পড়েনি। বরং আন্তর্জাতিক যোগাযোগ সীমিত হয়ে পড়ায় বৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোর পরিমাণ বেড়েছে।

এদিকে কোনো কোনো ব্যাংক সরকারের ২ শতাংশ প্রণোদনার সঙ্গে বাড়তি ১ শতাংশ দিচ্ছে। সব মিলিয়ে বৈধ পথে প্রবাসী আয় আসা বেড়েছে। বদৌলতে বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে।

ইডিএফের আকার বেড়েছে

এদিকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের (ইডিএফ) আকার ৫৫০ কোটি ডলার থেকে বাড়িয়ে ৬০০ কোটি ডলার করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। (তথ্যসূত্র: প্রথম আলো)


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ