শিরোনাম
প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্য কেউ বাংলাদেশে নেই: তামিম বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের একটিও খালাস পেলেন ফখরুল-খসরু-রিজভী চিনির আমদানি শুল্ক কমানো হলো ৫০ শতাংশ তিন অতিরিক্ত আইজিপি বাধ্যতামূলক অবসরে ডিএনসিসির সব ওয়ার্ডে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু মুন্সীগঞ্জে ২০ ঘণ্টায় ৩ মরদেহ উদ্ধার শপথ নিলেন ২৩ বিচারপতি ফ্লোরিডায় আঘাত হানতে পারে ‘মিল্টন’ এস আলমের দুই প্রতিষ্ঠানের বিআইএন লক এখনো উদ্ধার হয়নি পুলিশের ১৪৫৯ অস্ত্র টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা মাহমুদউল্লাহর বায়ু, পানি ও শব্দদূষণ রোধে একসাথে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান এবি পার্টির আহ্বায়ক সোলায়মান চৌধুরী পদত্যাগ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষিণ সুদানের পথে নৌবাহিনীর ৬৭ সদস্য
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০১:০৯ পূর্বাহ্ন

পায় আর না পায় সবাই প্রার্থী হতে চায়, কারণ বিএনপি নেই :কাদের

দর্পণ ডেস্ক / ১৯৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৪ জুন, ২০২১
ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি অংশগ্রহণ করবে না শুনে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের দৌড়-ঝাঁপ বেড়ে গেছে।

শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ঢাকা-১৪, সিলেট-৩ এবং কুমিল্লা-৫ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থিতা বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এবার মনোনয়ন পেতে ইচ্ছুক প্রার্থীর সংখ্যা অনেক।  খুব একটা অসুবিধা নেই, এই কথা মনে করে অনেকেই আবার প্রার্থী হচ্ছেন।  পায় আর, না পায় সবাই প্রার্থী হতে চায়।  কারণ বিএনপি নেই শুনেছে।  সেজন্য প্রার্থিতার দৌড়ও বেড়ে গেছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নেত্রীর সঙ্গে নির্দিষ্ট কোনও ব্যক্তির বিষয়ে আলোচনা হয়নি। সাধারণ একটি গাইডলাইন তিনি দিয়েছেন। সেটা হলো ‘আমি ত্যাগী ও পরীক্ষিত কাউকে মনোনয়ন দেবো। যারা জনগণের কাছে অধিকতর গ্রহণযোগ্য এবং দুঃসময়ে ছিলেন।’ এমন একটি ধারণা তিনি আমাকে দিয়েছেন।

তিনি বলেন, এখানে গোয়েন্দা রিপোর্ট থাকবে। দলীয়ভাবেও রিপোর্ট নেওয়া হচ্ছে। নেত্রীরও নিজস্ব একটি টিম আছে। সেই টিম দিয়ে তিনি মাঠ পর্যায়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন। আশাকরি আমরা যথাযথ ব্যক্তিকে মনোনয়ন দিতে পারবো।

আওয়ামী লীগে কর্মীর তুলনায় নেতা বেড়ে গেছে, এমন একটি লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কর্মী না বলে, এখানে বলা যায় আওয়ামী লীগে নেতা কমে গেছে। কারণ পরিচয় নাইতো। এই ঢাকা মহানগর উত্তরে ১৩০০-১৫০০ ইউনিট কমিটি রয়েছে। এখানে শুধু সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করে থাকলে হবে না। নেতা না হলে নেতৃত্ব দেবে কেমনে। নেতৃত্ব সৃষ্টি হবে কর্মীদের থেকে।

‘ঢাকা শহর হলো পার্টির ইঞ্জিন। ইঞ্জিন যদি না চলে? বগি চলবে? একে সচল করতে হবে। এটাই আওয়ামী লীগের প্রাণ’, যোগ করেন তিনি।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি প্রমুখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ