দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গৃহীত নীতি ব্যর্থ হওয়ায় জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উন। অতীতের ‘বেদনাদায়ক শিক্ষা’ যেন পুনরাবৃত্তি না হয় সেই প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। বুধবার ক্ষমতাসীন দল ওয়ার্কার্স পার্টির বিরল সম্মেলনে তিনি এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
সম্মেলনে কিম জং উন বলেছেন, সবক্ষেত্রে বড় ধরণের সাফল্যা অর্জনে তিনি যে পাঁচ বছর মেয়াদী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন তা ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা শ্রমসাধ্য প্রচেষ্টার মাধ্যমে যে সাফল্য ও বিজয় অর্জন করেছি তা আরও প্রচার ও বিস্তৃত করা উচিত, তবে আমাদের আবার বেদনাদায়ক শিক্ষা থেকে বিরত রাখতে হবে।’
২০১৬ সালে ওয়ার্কার্স পার্টির সম্মেলনে কিম তার পাঁচ বছর মেয়াদী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন। চলতি বছরের সম্মেলনে তিনি দুই কোরিয়ার সম্পর্ক উন্নয়ন ও পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক পরিকল্পনা ঘোষণা করতে পারেন বলে আশা করা হচ্ছিল।
এবারের সম্মেলনে দলের ২৫০ জন নির্বাহী, চার হাজার ৭৫০ জন প্রতিনিধি এবং দুই হাজার দর্শক উপস্থিত ছিল।
সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে কিম জং উন বলেছেন, ক্ষমতার বিকাশ ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা ও সামরিক ক্ষেত্রে ‘অসাধারণ বিজয়’ অর্জন করেছে উত্তর কোরিয়া। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে পাঁচ বছর মেয়াদী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা।
তিনি বলেছেন, ‘গত বছর কৌশল নির্ধারণের পরও প্রায় প্রত্যেকটি খাতে লক্ষ্য অর্জনে অনেক বেশি ঘাটতি হয়েছে।’
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গৃহীত নীতি ব্যর্থ হওয়ায় জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উন। অতীতের ‘বেদনাদায়ক শিক্ষা’ যেন পুনরাবৃত্তি না হয় সেই প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। বুধবার ক্ষমতাসীন দল ওয়ার্কার্স পার্টির বিরল সম্মেলনে তিনি এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
সম্মেলনে কিম জং উন বলেছেন, সবক্ষেত্রে বড় ধরণের সাফল্যা অর্জনে তিনি যে পাঁচ বছর মেয়াদী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন তা ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা শ্রমসাধ্য প্রচেষ্টার মাধ্যমে যে সাফল্য ও বিজয় অর্জন করেছি তা আরও প্রচার ও বিস্তৃত করা উচিত, তবে আমাদের আবার বেদনাদায়ক শিক্ষা থেকে বিরত রাখতে হবে।’
২০১৬ সালে ওয়ার্কার্স পার্টির সম্মেলনে কিম তার পাঁচ বছর মেয়াদী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন। চলতি বছরের সম্মেলনে তিনি দুই কোরিয়ার সম্পর্ক উন্নয়ন ও পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক পরিকল্পনা ঘোষণা করতে পারেন বলে আশা করা হচ্ছিল।
এবারের সম্মেলনে দলের ২৫০ জন নির্বাহী, চার হাজার ৭৫০ জন প্রতিনিধি এবং দুই হাজার দর্শক উপস্থিত ছিল।
সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে কিম জং উন বলেছেন, ক্ষমতার বিকাশ ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা ও সামরিক ক্ষেত্রে ‘অসাধারণ বিজয়’ অর্জন করেছে উত্তর কোরিয়া। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে পাঁচ বছর মেয়াদী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা।
তিনি বলেছেন, ‘গত বছর কৌশল নির্ধারণের পরও প্রায় প্রত্যেকটি খাতে লক্ষ্য অর্জনে অনেক বেশি ঘাটতি হয়েছে।’