শিরোনাম
Free Tarot Card Analysis for Today: Unlocking Insights and Assistance পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে সহায়তা দেবে ইইউ দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি বাংলাদেশে নতুন গ্যাস অনুসন্ধানে বিনিয়োগ করবে শেভরন ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা ২২ ডিসেম্বর শুরু সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে করা রিট খারিজ ইন্টারনেট সেবা ৩ ঘণ্টা বিঘ্ন হবে পূর্ণাঙ্গ রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত: অ্যাটর্নি জেনারেল এনআইডি সংশোধন নিষ্পত্তির নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের কমলো স্বর্ণের দাম আ’লীগ দেশটাকে কারাগারে পরিণত করেছিল: জামায়াত আমির রাজনৈতিক প্রতিহিংসা অবসানের আহ্বান তারেক রহমানের দেশের ক্রান্তিকালে সেনাবাহিনী দিনরাত পরিশ্রম করছে: সেনাপ্রধান বেনাপোল ইমিগ্রেশনে আটকে গেল ইসকনের ৫৪ সদস্য এফবিআই প্রধান হচ্ছেন কাশ প্যাটেল
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১০ অপরাহ্ন

কালো টাকা সাদা হওয়ায় বেগবান হচ্ছে অর্থনীতি

দর্পণ ডেস্ক / ১৯৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২১
আ হ ম মুস্তফা কামাল (ফাইল ফটো)।

কালো টাকা সাদা হওয়ায় অর্থনীতি অনেক বেগবান হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুধবার দুপুরে অনলাইনে ব্রিফিংকালে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিঙ্গাপুরে অবস্থানরত অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

এসময় আনুষ্ঠানিকভাবে টাকাগুলো আসায় অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান তিনি।

ছয় মাসে কালো টাকা সাদা হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকার উপরে, করোনার মধ্যে এটা কীভাবে হলো জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা সাদা করতে চাই বলে সাদা হলো। আমাদের বাজেটে আছে। বাজেট বক্তৃতায় আছে, আমরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে এগুলো অ্যাডড্রেস করতে চাই। প্রথমেই আমাদের রেমিট্যান্সে প্রণোদনা চালু করেছি। আরো একটা ক্ষেত্র রয়েছে, যেটা প্রতিটা দেশের জন্য বড় এলাকা। সেটা হলো আবাসন খাত। এই আবাসন খাতে স্ট্যাম ফি ও ডিউটি বাড়তি থাকার কারণে কোনো রেজিস্ট্রেশন হয় না। ফলে সরকার কোনো রাজস্ব পাচ্ছে না। বাড়ি বিক্রি হচ্ছে অর্থচ বিক্রি দেখাচ্ছে না। আর বিক্রি যেখানে ১০ টাকা সেটা দেখাচ্ছে এক টাকা। ১০ টাকার উপরে গেলে স্ট্যাম ডিউটি দিতে হয়, সেজন্য স্ট্যাম ডিউটি কমিয়ে দিয়েছি। এরকম যেখানে যেখানে হাত দেওয়া দরকার সেখানে সেখানে করেছি। সেগুলো করার কারণেই এখন কালো টাকা সাদা হচ্ছে।

মুস্তফা কামাল বলেন, গত এক বছরে বা ছয় মাসে আমাদের রেমিট্যান্স অর্জন হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা। পুরো বছরে আমাদের ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা বেশি আসবে। এই টাকাগুলো কোথায় যাবে, পুঁজিবাজারে যাবে। অফিসিয়ালি এ টাকাগুলো আসাতে আমাদের অর্থনীতিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই টাকাগুলোর মাল্টিটেরিফাই অনেক বেশি। এতে একজনের একটা ট্রানজেকশন ১০ হাত ঘুরে। এতে অর্থনীতি অনেক বেগবান হচ্ছে। আমি মনে করি আমাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। পুরোপুরি না হলেও বেশির ভাগই আমরা সফল হয়েছি। আমরা চাই কালো টাকা সাদা হোক। যখন কালো হয়ে গেছে তখন সাদা হবে। আর কালো হওয়ার কারণ নিয়ে অনেক বার ব্যাখ্যা দিয়েছি।

অর্থমন্ত্রী বলেন, টাকা আমাদের পলিসিগত কারণে কালো হয়। অনেকেই ট্যাক্স দেয় আবার অনেকেই ট্যাক্স দেয় না। আবার ট্যাক্স রেট অনেক বেশি ছিল। আস্তে আস্তে যদি এগুলো কমিয়ে আনতে না পারি তাহলে হবে না। আমাদের সুদের হার অনেক বেশি ছিল। এত বেশি সুদহারে কোনো দেশে শিল্পায়ন হয় না। পাশাপাশি কোনদিন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় না। আমরা সেখানেও সফল, মোটামুটি আমরা যেটি করে দিয়েছি সেটা সবাই গ্রহণ করেছে। এখন যে ৬ শতাংশে ঋণ পাচ্ছে, যা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি। বিদেশে টাকা রাখলে উল্টো টাকা দিতে হবে। সেখানে লাভ পায় না, যদিও পায় সেটা এক থেকে দেড় শতাংশ। সেখানে আমাদের দেশে ৬ শতাংশ পাচ্ছে। এটা হলো আমাদের ইতিবাচক দিক। এটা আমাদের দেখতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ