শিরোনাম
Free Tarot Card Analysis for Today: Unlocking Insights and Assistance পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে সহায়তা দেবে ইইউ দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি বাংলাদেশে নতুন গ্যাস অনুসন্ধানে বিনিয়োগ করবে শেভরন ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা ২২ ডিসেম্বর শুরু সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে করা রিট খারিজ ইন্টারনেট সেবা ৩ ঘণ্টা বিঘ্ন হবে পূর্ণাঙ্গ রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত: অ্যাটর্নি জেনারেল এনআইডি সংশোধন নিষ্পত্তির নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের কমলো স্বর্ণের দাম আ’লীগ দেশটাকে কারাগারে পরিণত করেছিল: জামায়াত আমির রাজনৈতিক প্রতিহিংসা অবসানের আহ্বান তারেক রহমানের দেশের ক্রান্তিকালে সেনাবাহিনী দিনরাত পরিশ্রম করছে: সেনাপ্রধান বেনাপোল ইমিগ্রেশনে আটকে গেল ইসকনের ৫৪ সদস্য এফবিআই প্রধান হচ্ছেন কাশ প্যাটেল
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২২ অপরাহ্ন

চট্টগ্রামের টানা তৃতীয় জয়

স্পোর্টস ডেস্ক / ২৫৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে তামিম ইকবালের ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ১০ রানে জিতেছে চট্টগ্রাম।

এতে আগে থেকেই পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা দলটির অবস্থান আরও শক্ত হলো। তিন ম্যাচ খেলে প্রতিটিতেই জেতা চট্টগ্রামের পয়েন্ট এখন ৬।প্রথম দুই ম্যাচ চট্টগ্রাম জিতেছিল পরে ব্যাটিং করে। এবার তারা আগে ব্যাটিং করে বরিশালকে ১৫২ রানের লক্ষ্য দেয়। বোলিং ধারাবাহিকতায় বরিশালকে ১৪১ রানের বেশি করতে দেয়নি তারা। ১০ রানের জয়ে চট্টগ্রাম নিজেদের অবস্থান আরো শক্তিশালী করলো।

টস হেরে ব্যাট করা গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার অবশ্য এদিন জুটি জমাতে পারেননি। আগেরদুই ম্যাচে ৭৯ ও ৭৩ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়া সৌম্য-লিটন জুটি থামে ২২ রানে। আবু জায়েদ রাহির বলে ফেরার আগে সৌম্য করেছেন ৫ রান। লিটন অবশ্য ছন্দেই ছিলেন, তবে মেহেদী মিরাজকে ফাইন লেগ দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন শর্ট ফাইন লেগে। ২৫ বলে ৪ চারে তাকে ফিরতে হয় ৩৫ রান করে। যা দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের ইনিংস। মাঝে অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন আউট হয়েছেন ১৭ রান করে।

ক্রিজে থিতু হয়েও ইনিংস লম্বা করতে পারেননি শামসুর রহমান। ২৮ বলে করেছেন ২৬ রান। ১০২ রানে ৫ উইকেট হারানো গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে শেষদিকে লড়াইয়ের পুজি এনে দেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও সৈকত আলি। দুজনে ৬ষ্ঠ উইকেটে যোগ করেন ১৮ বলে ৪০ রান। ২৪ বলে মোসাদ্দেকের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান অন্যদিকে রান আউটে কাটা পড়া সৈকত আলি রান তুলেছেন আরও দ্রুতগতিতে। ১১ বলে ১ চার ৩ ছক্কায় করেছেন ২৭ রান।

গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে ৭ উইকেটে ১৫১ রানে আঁটকে দেওয়ার পথে ফরচুন বরিশালের হয়ে সর্বোচ্চ দুইটি উইকেট নেন আবু জায়েদ রাহি। একটি করে উইকেট ভাগাভাগি করেন সুমন খান, তাসকিন আহমেদ, কামরুল ইসলাম রাব্বি ও মেহেদী হাসান মিরাজ।

১৫৯ রানের টার্গেটে লক্ষ্য তাড়ায় তামিম ও মিরাজের শুরুটা ছিল সাবধানী। তাড়াহুড়ো না করে খেলছিলেন মন্থর গতিতে। অবশ্য চট্টগ্রামের অফস্পিনার নাহিদুল ও সঞ্জিত এবং পেসার শরীফুলের বোলিংও ছিল অসাধারণ।

চতুর্থ ওভারে এ জুটি ভাঙেন শরীফুল।মিরাজ ফিরতি ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ১৩ রানে। পারভেজ হোসেন ইমন পারেননি দলের প্রত্যাশা মেটাতে। ১৬ বলে করেন ১১ রান। অধিনায়ক তামিম ইনিংস বড় করেছেন মন্থর গতিতে। ১০০ স্ট্রাইক রেটে ৩২ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৩২ রান। এরপর মোসাদ্দেককে উড়াতে গিয়ে ক্যাচ দেন লং অফে।

বরিশালের জয়ের আশা সেখানেই শেষ হয়। তবুও চেষ্টা চালিয়েছিলেন আফিফ। কিন্তু শরীফুলের ইনসুইং ইয়র্কারে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় আফিফকে। শেষ দিকের ব্যাটসম্যানরা পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়েছেন মাত্র।

২৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে শরীফুল হয়েছেন ম্যাচসেরা। মোস্তাফিজুর রহমান ২৩ রানে পেয়েছেন ৩ উইকেট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ