শিরোনাম
Comprehending Physic Analysis: A Comprehensive Overview The Art of Tarot Analysis The Power of Free Tarot Reading: Opening the Mysteries of the Universe Just How to Calculate Numerology: A Comprehensive Guide শীঘ্রই ‘কাওসার’ রিমোট সেন্সিং স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করবে ইরান বিপিএলে শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের বড় চমক বিশ্ববাজারে বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম সেনাপ্রধানের সঙ্গে বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ মেক্সিকোতে মাদককারবারিদের সংঘর্ষে নিহত ১৯২ রিসেট বাটন’ নিয়ে বক্তব্য স্পষ্ট করল প্রধান উপদেষ্টার অফিস রাজশাহীতে কেটে ইলিশ বিক্রি শুরু বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে ৪ শতাংশ হতে পারে: বিশ্বব্যাংক মিয়ানমারের সীমানা থেকে গুলিতে নিহত ১ দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রধান বিচারপতির বাসভবনকে পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন

করোনার টিকার জরুরি অনুমোদন চাইবে ফাইজার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক / ২০৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের টিকার জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমতি চাইবে জার্মান প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক ও এর সহযোগী মার্কিন বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজার।

বায়োএনটেক-এর সিইও উগুর শাহিন সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, শুক্রবার (২০ নভেম্বর) অনুমতি চাইবেন তারা। এজন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) কাছে প্রয়োজনীয় কাগজ জমাও দেবে।

এর আগে বুধবার (১৮ নভেম্বর) ফাইজার জানায়, তৃতীয় ধাপের ট্রায়ালের চূড়ান্ত বিশ্লেষণে তাদের করোনার টিকা ৯৫ শতাংশ কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

শাহীন আশা করছেন, খুব শিগগিরই অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষ এবং ২০২০ সাল শেষ হওয়ার আগেই টিকা বিতরণ শুরু হবে। তিনি দাবি করেছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২১ সালে মাঝামাঝিতে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি বলেন, ‘এটি নির্ভর করছে কত দ্রুত আমরা অনুমোদন পাবো। আমরা হয়তো ২০২০ সালের মধ্যে চূড়ান্ত অথবা শর্ত সাপেক্ষে অনুমোদন পাবো, ফলে এ বছরের মধ্যেই প্রথম ব্যাচের টিকা বিতরণ শুরু করতে পারবো। আমরা যখন প্যাকেজগুলো জমা দেব কিছু প্রশ্ন আমাদের সামনে আসবে এবং এতে অবশ্যই কিছু সময় লাগবে।’

শাহিন জানান, বায়োএনটেক ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে উৎপাদন ডাটা পাঠিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ২০২১ সালের প্রথম চার অথবা পাঁচ মাসে ১০০ মিলিয়ন ডোজ সরবরাহ করা। এটি কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে প্রভাব ফেলবে। আমি আশাবাদী, সবকিছু ঠিক থাকলে এবং আমরা সুশৃঙ্খলভাবে টিকা সরবরাহ করতে পারলে ২০২১ সালে স্বাভাবিক গ্রীষ্ম ও শীলকাল উপভোগ করতে পারবো।’

ফাইজার উদ্ভাবিত টিকা সংরক্ষণ করতে হয় মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্য সাধারণ টিকা রাখা হয় ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এক্ষেত্রে ফাইজারের এ টিকা সাধারণ ওষুধ বিতরণকারীদের কাছে রাখা কঠিন হয়ে পড়তে পারে। ‘যেহেতু আমাদের প্রস্তুত প্রক্রিয়া অনেক দ্রুত গতির ছিল, আমরা ভালোভাবে কাজের সুযোগ পাইনি। আশা করছি ২০২০ সালে দ্বিতীয় ভাগে আমরা যে প্রস্তুতপ্রণালী নিয়ে এসেছি তা অন্য টিকাগুলোর মতোই হবে।’

সূত্র: রাইজিংবিডি.কম


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ