শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০১ অপরাহ্ন

বুস্টার ডোজ নিলেন খালেদা জিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১৮২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
ফাইল ফটো

মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধে টিকার বুস্টার ডোজ নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। দুইবারের মতো এবারও নেতা-কর্মীদের ভিড়ে গাড়িতে বসেই টিকা নেন তিনি।

বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ডোজ নিতে মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে বিকাল ৪টার দিকে খালেদা জিয়া তার বাসা ফিরোজা থেকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, বেগম জিয়া তৃতীয় ডোজ অর্থাৎ বুস্টার ডোজ নিয়েছেন। তাকে বুস্টার ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে।

গত ১৯ জুলাই একই হাসপাতালে প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছিলেন বেগম জিয়া। এরপর দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছিলেন ১৮ আগস্ট। সেবার তিনি মর্ডানার টিকা গ্রহণ করেছিলেন।

আর্থাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি ও লিভারসহ নানা রোগে আক্রান্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গত বছরের ১০ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হন। সে মাসের ২৭ তারিখ প্রথমবারের মতো হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। তখন ৫৩ দিন হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফেরেন।

এরপর গত ১২ অক্টোবর আবারও দ্বিতীয়বারের মতো হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বিএনপি নেত্রীকে। ২৬ দিন থাকার পর হাসপাতাল ত্যাগের মাত্র ৭ দিনের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো আবারও হাসপাতালে ভর্তি হন বেগম জিয়া।

এর মধ্যেই নতুন করে যুক্ত হয় তার লিভার সিরোসিসের সমস্যাটি। বেশ কয়েকবার পাকস্থলিতে রক্তক্ষরণ হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর।

হাসপাতালে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসকদের পরামর্শে ৮১ দিন পর চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ফিরোজার বাসভবনে ফিরিয়ে আনা হয় বেগম জিয়াকে। যদিও এর মধ্যে দ্বিতীয়বার করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতির মামলায় কারাদণ্ড হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার।

এরপর ২ বছর ১ মাস ১৭ দিন সাজাভোগের পর পরিবারের আবেদনে সরকার মানবিক দিক বিবেচনায় তার সাজা স্থগিত করে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ মুক্তি দেয়। এরপর কয়েকদফা বৃদ্ধি করা হয় তার মুক্তির মেয়াদ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ