শিরোনাম
শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের দলিল হস্তান্তর ও দাতা সদস্যের সম্মাননা  সামিট পাওয়ারের আয় ৯২৭ কোটি টাকা কমেছে কোহলির অন্যরকম সেঞ্চুরি সাড়ে ১৭ কোটি ডলার দিতে হবে ট্রাম্পকে ১০ দিনের মধ্যে স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর বীর শহিদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি,ভুটানের রাজা ও প্রধানমন্ত্রীর বিনম্র শ্রদ্ধা এক্স বন্ধ রাখা শাসনব্যবস্থার বিপজ্জনক মডেল স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে একসঙ্গে কাজ করবে ব্রিটেন: পলক গাজায় হত্যাকাণ্ড বন্ধে কোনো পদক্ষেপ না নেয়া দুঃখজনক: প্রধানমন্ত্রী মুন্সীগঞ্জে কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১০ ইউনিট টঙ্গিতে ভিওআইপি সরঞ্জাম ও ১১ হাজার সিমসহ গ্রেপ্তার ২ শতাধিক দোকান পুড়িয়ে নিভল রূপগঞ্জের আগুন রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা অবশেষে জয় পেলো ব্রাজিল
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:০৯ অপরাহ্ন

চট্টগ্রাম কাস্টমসে রাজস্ব আদায়ে রেকর্ড

বাণিজ্য ডেস্ক / ১৫১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

করোনা মহামারি সত্ত্বেও রেকর্ড পরিমাণ রাজস্ব পেয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ। অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে আদায় হয়েছে ২৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। বৈদেশিক বাণিজ্য গতিশীল হওয়ায় আদায় বেড়েছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। 

দেশের মোট রাজস্বের বড় একটি অংশ আসে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের শুল্ক থেকে। চট্টগ্রাম বন্দর যার প্রধান উৎস। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ২৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার রাজস্ব পেয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ২১ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা।

কাস্টমস হাউজের তথ্য বলছে, অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস বা জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে প্রধানত ২০টি খাত থেকেই সর্বোচ্চ ১২ হাজার কোটি টাকা শুল্ক আদায় হয়েছে। বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা আসে কয়েক হাজার ধরনের পণ্য থেকে।

এদিকে, শুল্ক দেয়ার ক্ষেত্রে বড় অবদান রাখছে দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি শিল্পগ্রুপ। এসব প্রতিষ্ঠানের আমদানি থেকে আসছে সিংহভাগ শুল্ক। এছাড়া সরকারি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানও আমদানি খাতে বড় অংকের শুল্ক দিচ্ছে।

চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান রিয়াল এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘সবাই আমদানি-রপ্তানি ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। তারাই আমাদের আয়ের প্রধান উৎস।’

নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন উদ্যোক্তাদের স্বস্তি দিচ্ছে। গতিশীল হচ্ছে শিল্প বাণিজ্য।

পিএইচপি ফ্যামিলি চেয়ারম্যান সুফি মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিদ্যুতের অল্পতার জন্য মিল-ফ্যাক্টরির ৫০ শতাংশ চালাতাম আমরা। আজকের বিদ্যুতের কোন ঘাটতি নেই। দুর্গম পাহাড়ি এলাকা থেকে শুরু করে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। বিদ্যুতের অভাবে কল-কারখানা এক মিনিটও বন্ধ হচ্ছে না। এগুলোই তো আমাদের অর্জন।’

করোনা মহামারি সত্ত্বেও শুল্ক আদায়ে এমন ইতিবাচক অগ্রগতির পেছনে নিজেদের সৃজনশীল উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার সালাহউদ্দিন রিজভী বলেন, ‘চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রেভিনিউ আর্নিংয়ের গ্রোথ হলো প্রায় ২৬ শতাংশ। যেটা গত অর্থবছরে একই সময়ে ছিল প্রায় ২৩ শতাংশ।’

দৈনিক গড়ে ৭ হাজার আমদানি-রপ্তানি পণ্যের চালানের বিপরীতে প্রায় ১৫০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজ। আধুনিকায়নের পাশাপাশি কর্মীদের দক্ষতা বাড়ানো গেলে শুল্ক আদায় আরও বাড়ান সম্ভব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ