শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন

লকডাউনের ব্যাপরে যা বললেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

দর্পণ ডেস্ক / ২৩৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন (ফাইল ফটো)

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ৫ আগস্টের পর লকডাউন আরও অন্তত ১০ দিন বাড়ানোর জন্য সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের সুপারিশ মাথায় আছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুপারিশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সেটি (সুপারিশ) অবশ্যই আমাদের মাথায় আছে। কারণ সবকিছুর সমন্বয় আমাদের করতে হবে। সেজন্য আমরা বলছি যে, একটু সময় নেব। ৩ বা ৪ তারিখে এ বিষয়টি পরিষ্কার করে দেব।

শনিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

৫ তারিখের পর কী হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, কী হবে, সেটির এখনও সিদ্ধান্ত পাইনি। প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত জানাবেন। সে পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ব্যবস্থা নেব। চলমান কঠোরতম বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল করা হতে পারে, যাতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়, আবার শিল্প উৎপাদনও চালু রেখে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা যায়।

শিল্প কারখানা খোলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রফতানিমুখী যে শিল্প কল-কারখানাগুলো আছে, সেগুলো আগামীকাল (১ আগস্ট) থেকে খুলে দেওয়া হবে এবং শুধুমাত্র যারা ঢাকাতে আছে, কারখানার আশেপাশে যারা রয়ে গেছে, তাদেরকে নিয়ে তারা কাজগুলো করবে ৫ তারিখ পর্যন্ত। আমরা এর ভেতরে সিদ্ধান্ত নেব, ৫ তারিখের পর কী হবে।’

৫ তারিখের পর বিধিনিষেধ থাকছে কি না-জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেটি আসলে কী হবে, এখন তা চূড়ান্তভাবে বলতে পারছি না। সেটি আমাদের বলাও উচিত হবে না। পরিস্থিতি বিবেচনা করে সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বিভিন্ন প্রস্তাব আছে, সেগুলো বিবেচনা করে কীভাবে করলে এ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, সেটি আমাদের মূল লক্ষ্য। আমাদের কাজকর্মগুলো, যেগুলো একেবারেই অপরিহার্য, সেগুলো চালানো। সেটি কী করলে ভালো হবে, সেজন্য আরেকটু সময় আমাদের লাগবে।’

শুক্রবার (৩০ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম চলমান কঠোর বিধিনিষেধ আরও ১০ দিন বাড়ানোর সুপারিশ করার তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে, আমরা কীভাবে এই সংক্রমণ সামাল দেব? রোগীদের কোথায় জায়গা দেব? সংক্রমণ যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে কি পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব? অবস্থা খুবই খারাপ হবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। এসব বিবেচনাতেই আমরা বিধিনিষেধ বাড়ানোর সুপারিশ করেছি।

কারখানার শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন- বিষয়ে প্রতিমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘গতকালকে আমরা বিষয়টি ক্লিয়ার করেছি। মিটিংয়ে মালিকরা কথা দিয়েছেন, যারা শুধু ঢাকায় আছেন তাদেরকে নিয়েই এ কর্মকাণ্ড শুরু করবে, কেউ চাকরি হারাবে না।’

সেক্ষেত্রে গণপরিবহন চালু হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে কী হবে, সেটি নিয়ে আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা নেই।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ