শিরোনাম
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে ঢুকে ছাত্র-জনতার ভাঙচুর দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম আমাদের কাজ ভবিষ্যত প্রজন্ম বিচার করবে: ড. ইউনূস ত্রিপুরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে ভিসা কার্যক্রম শুরু বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হলো ‘শেখ বাড়ি’ হাসিনাকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না: তারেক শেখ হাসিনা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালালে ভারতকে দায় নিতে হবে : নাহিদ কলকাতা বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেফতার পাসপোর্ট ইস্যুতে বাদ যাচ্ছে পুলিশ ভেরিফিকেশন যুদ্ধ-পরিস্থিতির’ মতো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ তিতুমীর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সরকারের নাভিশ্বাস ফরচুন বরিশালের দাপুটে জয় সিরিয়ার পুণর্গঠনে সৌদি ক্রাউন প্রিন্সের প্রতিশ্রুতি কুয়েটের ১০ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩৯ পূর্বাহ্ন

হারাগের মানুষ আইয়ে না! নেই আশানুরূপ আয়

মোঃ ফয়সাল খন্দকার, মতলব (দ;) (চাঁদপুর) / ১৭৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১

কয়েক দিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। এই ঈদে মুসলমানরা হাজার হাজার গবাদিপশু কোরবানি দেন। কিন্তু প্রতিবারের মতো মতলবের কামারপাড়া সরব হয়ে ওঠেনি।

সারা বছর তেমন কাজ না থাকলেও এই ঈদে কিছু বাড়তি আয়ের আশায় থাকেন কামারেরা। বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে এবার দা, চাপাতি ও ছুরির চাহিদা কমে গেছে। এ কারণে এগুলো তৈরির ফরমাশও তেমন আসছে না। আশানুরূপ ক্রেতাদের দেখা না পেয়ে হতাশ কামারেরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর ঈদুল আজহার সময় কোরবানির গবাদিপশুর গোসত কাটার জন্য প্রচুর দা, চাপাতি, কুড়াল ও ছুরি প্রয়োজন হয়। এসব তৈরি করতে কামারেরা বছরের এই সময় প্রচন্ড ব্যস্ত থাকেন। অথচ এবার করোনার কারণে মানুষ অনেক কষ্টে আছে। এ কারণে কোরবানির গরু–ছাগলের গোসত কাটার জন্য তাঁরা এসব উপকরণ কিনতে কামারপাড়ায় আসছে না। এ জন্য এখনো জমে ওঠেনি কামারপাড়া।

কোন বিবরণ উপলভ্য নেই।

মতলবের সুভাষ কর্মকার বলেন, লকডাউনে বেচাকেনা কম হারাগের মানুষ আইয়ে না হারাগের মানুষ আইলে বেচাকেনা হইতো লকডাউনে ভয়ে আইয়ে না। বিজয় কর্মকার বলেন, এই পেশায় হাড়ভাঙা পরিশ্রম করতে হয়। তবু যদি আশানুরূপ আয় করতে না পারছি না। আমরা আশায় থাকি কোরবানির ঈদে বাড়তি আয় করব। কিন্তু এবার আর সে আশা মনে হয় পূরণ হবে না।

বলরাম কর্মকার বলেন, কাস্টমার নাই লকডাউননে অনেকে তো কোরবানিই দিতো না , কোরবানির ঈদ আসলেই আমাদের কাজের চাপ বেড়ে যায়। তবে করোনার কারণে প্রতিবারের চেয়ে এ বছর কাজের চাপ অনেক কম। আগে খুব সকালে দোকানে আসতাম আর বাড়ি যেতাম গভীর রাতে। এখন কাজের চাপ কম থাকায় তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করে বাড়ি চলে যাই। এ সময়ে কামার শিল্পীদের সরকারি প্রণোদনার আওতায় আনার দাবি জানান তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ