শিরোনাম
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা দুবাই সামিটে বৈশ্বিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরলেন প্রধান বিচারপতি কুড়িগ্রাম সীমান্তে বাড়তি নজরদারি, আতঙ্কে স্থানীয় কৃষকরা নাফ নদে মাছ ধরার অনুমতি, দীর্ঘ আট বছর পর জেলেদের স্বস্তি ২৩ দিন পর পুকুর থেকে স্কুলছাত্র রোমানের লাশ উদ্ধার গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত কনটেন্ট ক্রিয়েটর নুরুজ্জামান কাফির পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যমুনা রেলসেতু দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেনের বাণিজ্যিক চলাচল শুরু রাজশাহীতে এএসআইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার অপারেশন ডেভিল হান্ট: আওয়ামী লীগের ৮১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার উরুগুয়েকে খেলাধুলার মাধ্যমে সেতুবন্ধন তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার রাজশাহীতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের মন্তব্য অপ্রত্যাশিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বেনাপোল সীমান্তে শিশুসহ ১৪ নারী-পুরুষ আটক
শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৩৬ অপরাহ্ন

মতলব উত্তরে বই ব্যবসায়ীদের দুঃসময়

সুমন আহম্মেদ, মতলব উত্তর (চাঁদপুর) / ২০১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৫ জুলাই, ২০২১

চাঁদপুরের মতলব উত্তরে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণেবই ব্যবসায়ীরা দুঃসময় পাড় করছে। বই ব্যবসা মূলত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকলে বেচা কেনা হয়, বন্ধ থাকলে বেচাকেনা হয় না।

মতলব উত্তর ও দক্ষিন উপজেলায় ৮০টি ছোট বড় বইয়ের দোকান আছে। ওই সব বই ব্যবসায়ীরা দোকান ভাড়া, কর্মচারিদের বেতন, বিদ্যুৎ বিল, পৌর টেক্স, ব্যাংকের সুদ দিতে হয় নিয়মিত। এতদিনে ব্যবসার মূল পুঁজি দিয়ে পরিবার ও দোকানের খরচ চালিয়ছেন তারা। অনেকই পুঁজি শেষ করে দোকান বন্ধ করে দিয়ে বেকারত্ব জীবন যাপন করছেন।

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশকও বিক্রেতা সমিতি মতলব উত্তর উপজেলা শাখা সভাপতি ও মোল্লা লাইব্রেরীর স্বত্বাধিকারী ফারুক হোসেন জানান, প্রায় ১৬ মাস ধরে বইয়ের দোকানে বেচা কেনা নেই। বড় কষ্টে আছেন মতলবের বই ব্যবসায়ীরা। আরও কিছু দিন যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ এবং এভাবে লকডাউন চলতে থাকে তাহলে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে মানবতার জীবনযাপন করতে হবে।

স্থানীয় কয়েকজন বই ব্যবসায়ীরা জানান, সরকার সব পেশা লোকদের জন্য প্রণোদনার ব্যবস্হা করলেও আমাদের জন্য প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হয়নি। তাই এ পেশা বাঁচাতে প্রণোদনা দেয়া জরুরী দাবী জানাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ