শিরোনাম
অপারেশন ডেভিল হান্ট: আওয়ামী লীগের ৮১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার উরুগুয়েকে খেলাধুলার মাধ্যমে সেতুবন্ধন তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার রাজশাহীতে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের মন্তব্য অপ্রত্যাশিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বেনাপোল সীমান্তে শিশুসহ ১৪ নারী-পুরুষ আটক রাঙ্গামাটিতে শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের আনন্দ ভ্রমণ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে ঢুকে ছাত্র-জনতার ভাঙচুর দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম আমাদের কাজ ভবিষ্যত প্রজন্ম বিচার করবে: ড. ইউনূস ত্রিপুরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে ভিসা কার্যক্রম শুরু বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হলো ‘শেখ বাড়ি’ হাসিনাকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না: তারেক শেখ হাসিনা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালালে ভারতকে দায় নিতে হবে : নাহিদ কলকাতা বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেফতার
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন

মতলব উত্তরে প্রানী সম্পদ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৩৮০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ জুন, ২০২১

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডা.ফারুক হোসেনের বিরুদ্ধে ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, দূর্নীতি ও অনিয়ম অভিযোগে তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মতলব উত্তরের ১টি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নের এলএসপি’র সদস্য গন ওই কর্মকর্তার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য লিখিত অভিযোগ করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী অ্যাড: শ.ম রেজাউল করিম,চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব অ্যাড: মোঃ নুরুল আমিন রুহুল, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রকল্প পরিচালক, জেলা প্রশাসক, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা, মতলব উত্তর উপজেলা চেয়ারম্যান , ইউএনও । ফলে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ইমতিয়াজ হোসেন এর নেতৃত্বে তদন্ত টীম (৩১ মে) সোমবার দুপুরে সরেজমিনে তদন্তে আসেন।

চাঁদপুর জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা.মো. বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, মতলব উত্তরে প্রণোদনার তালিকা করতে অনিয়মের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ইমতিয়াজ হোসেন অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিন তদন্ত করেছেন।

চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) ইমতিয়াজ হোসেন বলেন, আমি সরেজমিনে তদন্ত করেছি । দোষী সাব্যস্ত হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, ১৪ জন এলএসপি’র সদস্য লিখিত অভিযোগ জানান, করোনা কালীন ১ম ধাপে ৮শ জন,২য় ধাপে ২শ৯৩ জন ক্ষতিগ্ৰস্ত খামারির তালিকার জন্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দ আসে। পরে তালিকাভুক্তদের মোবাইলে টাকা পাঠানো শুরু হলে দেখা দেয় অনিয়ম ও দুর্নীতি। খামারিদের ভুয়া তালিকা তৈরি করে এলডিডিপি’র করোনাকালীন প্রণোদনার প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা ফারুক হোসেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তে আসে। এছাড়া নারী কেলেঙ্কারি, অনিয়ম ও দূর্নীতির কারনে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে তদন্ত কমিটি তাকে বদলী করার জন্য সুপারিশ করেছিল। কিন্তু প্রভাবশালীদের কারনে তাঁর বদলী হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ