কচুয়ার কৃতিসন্তান কড়ইয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক দু,বারের সভাপতি, ঢাকা হাইকোর্টের এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম মিয়াজী (৬০) চলে গেলেন না ফেরার দেশে( ইন্নালিল্লাহি ….. রাজিউন)।
তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন,কচুয়ার সাংসদ সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর।
শনিবার (২৭মার্চ) বাদ-আছর মরহুমের নিজ বাড়ি ইউনিয়নের আকিয়ারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
মরহুমের জানাজায় অংশগ্রহণ করেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, কচুয়া উপজেলা পরিষদের সাময়িক বরখাস্তকৃত চেয়ারম্যান শাহজাহান শিশির, ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম, পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আইয়ুব আলী পাটওয়ারী, সহ-সভাপতি আমির হোসেন, সাধারন সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ,প্রত্যাগত প্রবাসী আওয়ামী ফোরামের চাঁদপুর জেলা সভাপতি আলহাজ্ব নাছির উদ্দিন মাহমুদ, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আহসান হাবিব জুয়েল, গোহট উত্তর ইউপি চেয়ারম্যান কবির হোসেন, কড়ইয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুস সালাম সওদাগর, সাধারন সম্পাদক আবু বকর মিয়াজীসহ দলীয় অঙ্গ-সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং এলাকার উল্লেখ জনক মুসুল্লি।
এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম মিয়াজী ২৭ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টার সময় ঢাকার নিজ বাসভবনে মৃত্যু বরণ করেন, ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহে রাজিউন। মরহুমের বড় পুত্র নাজমুল ইসলাম মিয়াজী জানান, প্রায় ২০/২৫ দিন পূর্বে বাবার শ্বাসকষ্ট ছিলো এবং প্রায় দু”সপ্তাহ হয় করোনার ভেকসিন নেয়। ভেকসিন নেয়ার পর একটু একটু জ্বর ছিলো এবং গত দু”দিন থেকে জ্বর বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আজ সকাল ১০টার দিকে শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে হাসপাতালে নেয়ার প্রস্তুতি গ্রহন করা হলে এ্যাম্ভুল্যান্স আশার আগেই সাড়ে ১০টার সময় আমাদের ঢাকার নিজ বাসায় মারা যান। মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই পুত্র ও দুই কন্যাসহ বহু আত্মীয় স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে যান। তার মৃত্যুতে পুরো কচুয়ায় এক গভির শোকের ছায়া নেমে আসে।