শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন

আমার মনটা টুঙ্গিপাড়ায় পড়ে আছে: প্রধানমন্ত্রী

দর্পণ ডেস্ক / ১৩৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শিশু-কিশোরদের অনুষ্ঠানে যেতে না পেরে আফসোস করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, দূরে আছি এটা ঠিক। আমার মনটা কিন্তু টুঙ্গিপাড়ার মাটিতেই পড়ে আছে। অবশ্যই খুব তাড়াতাড়িই টুঙ্গিপাড়ার আসব। তোমাদের সঙ্গে দেখা হবে, তোমরা ভালো থেকো সুস্থ থেকো সেই দোয়া করি।

শিশু-কিশোরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দূরে আছি এটা ঠিক। তবে তোমরা তো জানো ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি বলে দূরে থাকলেও অন্তত চোখের দেখাটা তো দেখতে পারছি, কথা বলতে পারছি তাই না? ডিজিটাল বাংলাদেশ না হলে তো আর এটা করতে পারতাম না। তো তোমরা টুঙ্গিপাড়ায় আছো, আর আমি এইটুকু বলতে পারি আমার মনটা টুঙ্গিপাড়ায়, হয়তো আমি এখানে বসে আছি। আমাদের রাষ্ট্রীয় কাজের জন্য। কিন্তু সব সময় ১৭ই মার্চ আমি টুঙ্গিপাড়ায় থাকি, আমি আমার ছোট বোন রেহেনাও আছে। আমাদের দুজনেরই থাকার কথা, যেহেতু আমাদের অনেক বিদেশি অতিথি অনেক অনুষ্ঠান। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ঢাকায় এসেছেন তাকে নিয়ে অনুষ্ঠান হচ্ছে, সে কারণে আসতে পারলাম না। অবশ্যই খুব তাড়াতাড়ি টুঙ্গিপাড়ায় আসবো। তোমাদের সঙ্গে দেখা হবে তোমরা ভালো থাকো সুস্থ থাকো সেই দোয়া করি।

শিশুদের জীবনকে সুন্দর ও রঙিন করে গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ছোট শিশুদের জীবন আরও রঙিন, আরও সুন্দর, আরও সার্থক করে গড়ে তুলতে চাই। সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আমি এটাই চাই, আজকের শিশুরা সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে, জীবনটাকে সুন্দর করবে।

করোনাভাইরাস মহামারীর স্কুল-কলেজে যেতে না পারায় শিশুরা যে কষ্টে আছে, সেটা উপলব্ধি করার কথাও জানান শেখ হাসিনা।  ‘আমি বলব, তোমরা ছোট্ট সোনামনিরা, তোমরা ঘরে বসে পড়াশোনা কর এবং সেই সাথে খেলাধুলাও করবে। আমরা এটাই চাই যে খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা এগুলো একান্তভাবে অপরিহার্য। তোমরাই তো ভবিষ্যৎ, তোমরাই এদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, করোনার এই প্রাদুর্ভাব কেটে যাবে। স্কুল আমরা তখনই খুলে দেব। তোমরা স্কুলে যেতে পারবে। সেই সঙ্গে খেলাধুলাও তোমরা করতে পারবে এবং এখনও করতে পার।

বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের পাবলিক প্লাজার বকুলতলা চত্বরে মহিলা ও শিশু বিয়ষক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসার সভাপতিত্বে এই শিশু-কিশোর  সমাবেশ হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ