শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০১ অপরাহ্ন

ইবিতে ভর্তিচ্ছুদের অবস্থান

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১৬১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় বিভাগ পরিবর্তনের জন্য আলাদা ইউনিট এবং সিলেকশন পদ্ধতি বাতিলের দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুরা। সোমবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রধান ফটকের সামনে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা এ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন।

দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুশিয়ারি দিয়ে তারা বলেন, ঢাকায় অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা ইউজিসি বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। সেখানকার সচিব আমাদের আশ্বস্ত করলেও যথাযথ সাড়া পাইনি। আমাদের দাবির বিষয়টি বিবেচনায় এনে কর্তৃপক্ষ মেনে নেবেন বলে আশা করি। আমরা মাঠে নেমেছি, দাবি আদায় করেই ছাড়ব। এজন্য আমরা আমরণ অনশনসহ যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণে প্রস্তুত।

তারা আরও বলেন, আমরা গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আয়োজনকে সাধুবাদ জানাই। তবে বিভাগ পরিবর্তন বন্ধ এবং সিলেকশন পদ্ধতি হঠকারী সিদ্ধান্ত বলে আমরা মনে করি। সেকেন্ড টাইমাররা দেড় বছর বিভাগ পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে আসছে। তারা বেশি বিপাকে পড়ছেন।

এখন হুট করে বিজ্ঞানের সাবজেক্টে প্রস্তুতি নেওয়া অসম্ভব। এছাড়া গুচ্ছ পরীক্ষায় সিলেকশন পদ্ধতির জন্য অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ চাই। পরীক্ষা নিয়ে আমাদের মেধা যাচাই করা হোক। পরীক্ষা দেওয়ার কথা প্রায় ১৮ লাখ, সেখানে চার লাখ সুযোগ পাচ্ছি। এটা সত্যিই হতাশাজনক। যে সময় আমাদের পড়ার টেবিলে থাকার কথা সে সময় আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়েছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ