শিরোনাম
খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সম্মানি বৃদ্ধির প্রস্তাব বিবেচনাধীন প্রতীক বরাদ্দের আগেই ডিজিটাল মিডিয়ায় প্রচারণা চালানো যাবে: ইসি লিটারে সয়াবিনের দাম বাড়লো ৪ টাকা, কমলো খোলায় বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে: দীপু মনি বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোনালদোর পাওনা ১১৪ কোটি টাকা দিতে জুভেন্টাসকে নির্দেশ আদালতে হাজির হতে পরীমণিকে সমন জারি স্বাস্থ্যসেবায় দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে : রাষ্ট্রপতি সংবাদপত্র বন্ধ থাকবে ৯-১৪ এপ্রিল আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম ঈদের চাঁদ দেখার আহ্বান সৌদি আরবের আজ পবিত্র শবে কদর চাঁদপুরে ৯০ কেজি জাটকা সহ গ্রেফতার ১
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন

দেশে ঋণখেলাপি ৩ লাখ : অর্থমন্ত্রী

দর্পণ ডেস্ক / ১৬৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২১
আ হ ম মুস্তফা কামাল (ফাইল ফটো)।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণগ্রহীতার সংখ্যা তিন লাখ ৩৪ হাজার ৯৮২ জন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

সোমবার জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

খেলাপি ঋণগ্রহীতার এ সংখ্যা গত বছরের অক্টোবর সময় পর্যন্ত।

গত নভেম্বরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) খেলাপি ঋণের তথ্য প্রকাশ করেছিল।

তাতে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা কমে ৯৪ হাজার ৪৪০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে বলে তথ্য দেওয়া হয়েছিল।

অসীম কুমার উকিল এমপির এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী খেলাপি ঋণ সম্পর্কিত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি এবং ঋণ আদায়ে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা সংসদে তুলে ধরেন।

জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারীর প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি ২০২০-২১ অর্থ বছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্র তিন লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত আদায় হয়েছে এক লাখ ৮ হাজার ৪৭১ কোটি ৭১ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় অর্জন ৩২.৮৭ শতাংশ।

মামুনুর রশীদ কিরণের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের টিকা কেনার জন্য এ পর্যন্ত এক হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

একেএম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, দেশ থেকে অবমূল্যায়ন (আন্ডার ইনভয়েসিং) বা অতিমূল্যায়নের (ওভার ইনভয়েসিং) মাধ্যমে অর্থ পাচারের কিছু অভিযোগ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তা খতিয়ে দেখছে। যেসব ক্ষেত্রে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে, সেসব ক্ষেত্রে আইনানুগ ব্যবস্থা চলমান রয়েছে।

অর্থ পাচার বন্ধে সরকারের নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এসব পদক্ষেপের ফলে বৈদেশিক মুদ্রা বা অর্থ পাচার অনেকাংশে কমে যাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ