বিদ্যুৎ মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নত করে এবং গ্রাহকরা সমিতির মালিক এই প্রতিপাদ্য নিয়ে গঠিত চাঁদপুর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি ০১ কচুয়া জোনাল অফিস। বিভিন্ন দিক দিয়ে এ অফিসে গ্রাহক ভোগান্তি চরমে। একদিকে অনলাইনের সার্ভারে সমস্যা অন্যদিকে যথপোযুক্ত সেবাকর্মী না থাকায় দিনের পর দিন হয়রাণীর মাত্রা বেড়েই চলেছে এ অফিসে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘ কয়েকদিন যাবৎ সার্ভারে নেটওর্য়াক না থাকায় সেচ মৌসুমে সংযোগ ফি জমার জন্য ট্রাকিং নাম্বার দেয়া সম্ভব হচ্ছেনা। মাঝে মধ্যে নেট কানেকশান হলে ও অনভিজ্ঞ সেবা কর্মীর কারনে সঠিকভাবে নাম্বার দেওয়া সম্ভব হচ্ছেনা।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, কচুয়া জোনাল অফিসে বিলিং শাখা থেকে এক অবস্থানে সেবা দেওয়ার জন্য অভিজ্ঞ একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তাঁহার বদলী জনিত কারনে এ আসনটি শূন্য হলে একজন মিটার রিডারকে উক্ত পদে নিয়োগ দেয়। কম্পিউটারে অভিজ্ঞতা না থাকায় রীতিমতো কাজ সমাধান হচ্ছে না বলে দিনের পর দিন শুধু পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তাদের খামখেয়ালী সিদ্ধান্তের কারনে গ্রাহক ভোগান্তি চরমে বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। আবেদন নং ক- ৩২২৩৯ অনুযায়ী একজন নতুন সেচ গ্রাহক ডিমান্ড নোটের বিপরীতে ২০ জানুয়ারী টাকা জমা দিতে কচুয়া জোনাল অফিসে আসিলে বার বার ট্রাকিং নাম্বার দিলে ও ভুল হওয়ার অজুহাতে ক্যাশ কাউন্টার কর্তৃক অপদস্ত হতে হয় গ্রাহককে।
যে কাজে যে দক্ষ ওই স্থানে দক্ষ ব্যক্তি পদায়িত করে এবং সার্ভার নামক বিষাক্ত শব্দ থেকে পরিত্রান পেতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সহ বিআরইবির চেয়ারম্যানের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করেন গ্রাহকবৃন্দ।