শিরোনাম
প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্য কেউ বাংলাদেশে নেই: তামিম বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের একটিও খালাস পেলেন ফখরুল-খসরু-রিজভী চিনির আমদানি শুল্ক কমানো হলো ৫০ শতাংশ তিন অতিরিক্ত আইজিপি বাধ্যতামূলক অবসরে ডিএনসিসির সব ওয়ার্ডে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু মুন্সীগঞ্জে ২০ ঘণ্টায় ৩ মরদেহ উদ্ধার শপথ নিলেন ২৩ বিচারপতি ফ্লোরিডায় আঘাত হানতে পারে ‘মিল্টন’ এস আলমের দুই প্রতিষ্ঠানের বিআইএন লক এখনো উদ্ধার হয়নি পুলিশের ১৪৫৯ অস্ত্র টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা মাহমুদউল্লাহর বায়ু, পানি ও শব্দদূষণ রোধে একসাথে কাজ করতে হবে : রিজওয়ানা হাসান এবি পার্টির আহ্বায়ক সোলায়মান চৌধুরী পদত্যাগ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষিণ সুদানের পথে নৌবাহিনীর ৬৭ সদস্য
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১১:১৪ অপরাহ্ন

বিএনপির মুখে নিরাপত্তাহীনতার কথায় মানুষ আতঙ্কিত : তথ্যমন্ত্রী

দর্পণ ডেস্ক / ১৭৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২১
ড. হাছান মাহমুদ (ফাইল ফটো)

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির মুখে নিরাপত্তাহীনতার কথায় জনগণ আতঙ্কিত হয়।

রোববার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নবনির্বাচিত পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

ডিআরইউ সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান এ সময় মন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। তথ্যমন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রী ডিআরইউর নতুন পরিষদকে অভিনন্দন জানান এবং রিপোর্টারদের তারুণ্যদীপ্ত সংগঠন হিসেবে ডিআরইউর অব্যাহত অগ্রযাত্রা কামনা করেন।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ‘ঘরে বাইরে কারো নিরাপত্তা নেই’ এমন মন্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা পেট্রলবোমায় মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করে এবং হাতে রক্ত ও আগুন নিয়ে মানুষকে প্রচণ্ড নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলে, তারা যখন নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে তখন মানুষ আতঙ্কিত হয়। মানুষ ভাবে, আবার কোনো পেট্রলবোমা ধেয়ে আসছে কি না!’

মন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুলকে অনুরোধ জানাব যে, মানুষকে জিম্মি করা, মানুষের ওপর হামলা করার রাজনীতি বন্ধ করুন। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ড. হাছান বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই বাঙালিরা স্বাধীনতা পেয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করলেও প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছে ১০ জানুয়ারি। কারণ পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি যদি তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসতে না পারতেন, তাহলে আমরা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বটাকে কতটুকু রক্ষা করতে পারতাম, সে প্রশ্ন আমার মনে।

প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ক্যাপিটল হিলের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক, অনভিপ্রেত এবং এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের ইতিহাসের জন্য কলঙ্ক। তবে এতকিছুর পরও সেখানে যৌথ অধিবেশনের মাধ্যমে নির্বাচনের ফলকেই সেখানকার সংসদ অর্থাৎ কংগ্রেস এবং সিনেট অনুমোদন দিয়েছে। অর্থাৎ সেখানে এত কিছুর পরও গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে।

মেয়র তাপস ও সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের বক্তব্য নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এগুলো তাদের ব্যক্তিগত বক্তব্য। এখানে দলের কোনো কিছু নেই। এ সময় ডিআরইউর সহ-সভাপতি ওসমান গনি, যুগ্ম সম্পাদক আরাফাত দাড়িয়া, অর্থ সম্পাদক শাহ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাইনুল হাসান, দপ্তর সম্পাদক জাফর ইকবাল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাইদুর রহমান, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক হালিম মোহাম্মদ, ক্রীড়া সম্পাদক মাকসুদা লিসা, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মিজান চৌধুরী, আপ্যায়ন সম্পাদক মোহাম্মদ নঈমুদ্দীন, কার্যনির্বাহী সদস্য এমএম জসিম, আজিজুর রহমান, রুমানা জামান, রফিক রাফি, নার্গিস জুঁই ও জাহাঙ্গীর কিরণ সভায় অংশ নেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ