দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে উৎকৃষ্টমানের ঔষধ প্রস্তুত হচ্ছে। বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশি ওষুধের চাহিদা বাড়ছে। বর্তমানে ১৪৮টি দেশে বাংলাদেশের ওষুধ রফতানি হচ্ছে।
ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান এসব কথা বলেন।
সোমবার রাজধানীর খিলক্ষেতে তামান্না ফার্মেসির উদ্যোগে লেকসিটি এবং মিরপুরে দুটি মডেল ফার্মেসি উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেছেন, রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কোনো ধরনের এন্টিবায়োটিক ঔষধ বিক্রি করা যাবে না।
ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো: মাহবুবুর রহমান আরও বলেন, আগামী দুবছরের মধ্যে দেশের সকল ঔষধ ফার্মেসিকে মডেল ফার্মেসি অথবা মডেল মেডিসিন শপে পরিণত করার সরকারি উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করছে ঔষধ প্রশাসন। ঔষধের গুণগত মান বজায় রেখে সঠিক ঔষধ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে মডেল ফার্মেসি কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, তাপমাত্রার হেরফের হলে অরেক ঔষধের গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। তাই ফার্মেসিগুলোর পরিবেশ আন্তর্জাতিকমানে উন্নীত করার প্রতি দৃষ্টি দিচ্ছে ঔষধ প্রশাসন। তারই অংশ হিসেবে মডেল ফার্মেসি বা মডেল মেডিসিন শপ প্রতিষ্ঠাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, এ সময় উপস্থিত ছিলেন।বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের ভাইস-প্রেসিডেন্ট মোসাদ্দেক হোসেন, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, তামান্না মডেল ফার্মেসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন মৃধা বেলু, সিনিয়র সাংবাদিক কনক সাহা প্রমুখ।