শিরোনাম
ভারতের শিল্পপতি রতন টাটা মারা গেছেন কোটি নাগরিকের তথ্য চুরি, জয় ও পলকসহ ১৯ জনের নামে মামলা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ফেরাতে দ্রুত নির্বাচনের আহ্বান রিজভীর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রুশ রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্য কেউ বাংলাদেশে নেই: তামিম বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের একটিও খালাস পেলেন ফখরুল-খসরু-রিজভী চিনির আমদানি শুল্ক কমানো হলো ৫০ শতাংশ তিন অতিরিক্ত আইজিপি বাধ্যতামূলক অবসরে ডিএনসিসির সব ওয়ার্ডে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু মুন্সীগঞ্জে ২০ ঘণ্টায় ৩ মরদেহ উদ্ধার শপথ নিলেন ২৩ বিচারপতি ফ্লোরিডায় আঘাত হানতে পারে ‘মিল্টন’ এস আলমের দুই প্রতিষ্ঠানের বিআইএন লক
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৩ পূর্বাহ্ন

নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষ কষ্টে জীবনযাপন করছে

রিপোটারের নাম / ২১৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০২০
ফাইল ছবি

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, নিত্যপণ্যের বাজার কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি কষ্টে জীবনযাপন করছে। আলুর ফলন আগের বছরের চেয়ে বেশি হয়েছে। কিন্তু দাম বেড়েছে। এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) সংসদ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন। জি এম কাদের বলেন, মার্চ থেকে স্কুল-কলেজ বন্ধ। অটোপাস চালু করা হয়েছে। অফিস আদালাত বন্ধ করা হচ্ছে না। শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা দেখি না। পরীক্ষার কার্যক্রম বন্ধ রেখে অটোপাস মেধাবীদের প্রতি অবিচার করা হচ্ছে। যারা ক্লাস করতে চান তাদের জন্য খুলে দেওয়া উচিত। যারা পরীক্ষা দিতে চান তাদের পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত। দায়-দায়িত্ব আছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে।

তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ, কিন্তু টিউশন ফি আদায় করা হচ্ছে। এ বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। ছাড় দেওয়া উচিত।

ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোকে এমপিওভুক্ত করার দাবি জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষাকে মূলধারার সঙ্গে করা হয়েছে। ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোকে শুধু মাসিক সামান্য অর্থ দেওয়া হয়। সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করা হয়েছে। ইবতেদায়ী মাদ্রাসাকেও জাতীয়করণের আওতায় না আনা হলেও এমপিওভুক্ত করা উচিত।

করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরো বলেন, সামনে শীত আসছে। সারা পৃথিবীতে প্রকোপ বাড়ছে। দেশেও বাড়ছে। মৃত্যুও বাড়ছে। সরকারের তরফ থেকে প্রস্তুত। বেশিরভাগ রোগী বাসায় বা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেই বললেই চলে। বিশেষ করে মফস্বলে ব্যবস্থা নেই। এখনই সরকারি হাসপাতালে সুযোগ সৃষ্টি না করলে শীতে প্রাণহানি বেড়ে যাবে। এ বিষয়গুলোতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি দিতে হবে।

  • সূত্র: রাইজিংবিডি.কম


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ