শিরোনাম
স্বতন্ত্র প্রার্থী ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত ১৭ ডিসেম্বরের পর: নাছিম বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম: প্রধানমন্ত্রী শক্তিশালী ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠলো ফিলিপিন্স শিক্ষাক্রমে ‘ব্যাঙের লাফ, হাঁসের ডাক’ মিথ্যাচার মাইক্রোসফট ৩৬৫ এক্সটেনশন বন্ধ নভেম্বরে প্রবাসী আয় ১৯৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স ১৮ ডিসেম্বরের আগে নির্বাচনি প্রচারণার সুযোগ নেই: ইসি মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরীর ছেলে দীপু আর নেই আবারও মা হলেন শুভশ্রী ভূমিকম্পে কুবির তিন হলে ফাটল বেনাপোল দিয়ে ঢুকলো ৭৪ মেট্রিক টন আলু  প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে গোপালগঞ্জ ৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল দুবাইয়ে জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৮ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু গাজীপুরে বাসে আগুন স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে সংসদ সদস্য পদ ছাড়তে হবে না : ইসি
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন

‘করোনায় বাচ্চাদের মৃত্যুর ঝুঁকিতে ফেলেতে পারি না’

রিপোটারের নাম / ১৫৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০২০
ফাইল ছবি

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাসের মধ্যে স্কুল খুলে দিয়ে বাচ্চাদের মৃত্যুর ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারি না। এখন অনেকে স্কুল খোলার কথা বলছেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে স্কুল খুলে তারা আবার বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) রাতে সংসদে দশম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। এর আগে বিরোধীদলের উপনেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার যৌক্তিকতা নেই মন্তব্য করে তা খুলে দেয়ার প্রস্তাব করেন।

এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশেও স্কুল খোলার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছিল। কিন্তু করোনার সেকেন্ড ওয়েভ শুরু হওয়ায় ঝুঁকি বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় স্কুল খুলে বাচ্চাদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিতে পারি না। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই যে ছেলে-মেয়েগুলো, শিক্ষকরা কিংবা গার্জিয়ানের স্কুলে যাবে তাদের কী হবে? করোনা একটা সংক্রামক ব্যাধি। এটার চিকিৎসা এখনও বের হয়নি। তারপরও আমরা চিকিৎসা দিচ্ছি। মানুষ ভালো হচ্ছে। সেখানে আমরা এই ঝুঁকিটা ছেলেমেয়েদের জন্য কেন নেব? হ্যাঁ, এটা ঠিক স্কুলে না যেতে পেরে বাচ্চাদেরও কষ্ট হচ্ছে।

তিনি বলেন, এখন সুখী পরিবার বানাতে গিয়ে অনেকের ঘরেই একটি কিংবা দুটি বাচ্চা। একান্নবর্তী পরিবার এখন আর নেই। তাই বাচ্চাদের থাকতে খুবই কষ্ট হচ্ছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। তারপরও তাদের তো আমরা মৃত্যুঝুঁকিতে ঠেলে দিতে পারি না। সেটাও আমাদের মাথায় রাখতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ